ধার্মিকতা
মোঃ আরিফ হোসেন
“কোরআন-পুরান, বেদ-বাদান্ত, বাইবেল, ত্রিপিটক
জেন্দাবেস্তা, গ্রন্থসাহেব পড়ে যাও যত সখ।”
তবু কেনো ওহে মুমিন করো গোনা’র কাজ
মিথ্যা বলো ওহে ব্রাহ্মণ নাই কি তবু লাজ?
‘বৌদ্ধং স্বরণাং গচ্চামী’ কতই করো তবু
ন্যায়ের পথে গর্জে উঠে প্রতিবাদ করছ কভু?
পৈতা ছেড়ে মাতাল হলে টুপির কিবা ফারি
পোশাক দেখে মানুষে ভেদে কর মারামারি।
‘উমঁ নমঃ ভগবতে বাসু দেবাওঁ’ বলো ছাই
মুখের বলার সাথে তোমার অন্তরের মিল নাই৷
জিকির কর, কালেমা পড়ো জুব্বা দিয়ে গায়
তবু কেনো এই সমাজে হয় যত অন্যায়?
গর্জে উঠে সমাজের হাল নেওনা কেন ভাই
ধর্মের লেবাস পড়ছ বলে দায়ভার কি নাই?
আরো পড়ুন…….
- বাচ্চার নাম রাখার নিয়ম: সঠিক পদ্ধতি, ইসলামিক ও হিন্দু দৃষ্টিকোণ
- গুগল এডসেন্স পাওয়ার উপায় ও পূর্ণাঙ্গ গাইডলাইন
- শেয়ার হোস্টিংয়ে Physical Memory ও CPU Resource Limit সমস্যা: কারণ ও কার্যকর সমাধান
- বোর্ড চ্যালেঞ্জ করার নিয়ম ২০২৪ | খাতা পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন
- নম্বর সহ পরীক্ষার রেজাল্ট দেখার নিয়ম | সবার আগে ফলাফল দেখুন
ধার্মিকতা কবিতার বিস্তারিত
পৃথিবীতে ছড়িয়ে ছিটিয়ে আছে অনেক ধর্ম। সব ধর্মের মহাগ্রন্থগুলো সঠিক এবং ন্যায়ের কথা বলে। যারা ধর্মপালন করে বা ধর্মীয় গুরু তারা যদি সঠিকভাবে ধর্ম পালন করে এবং সবার মাঝে নিজের আদর্শ বিলিয়ে দেয় তবেই শান্তি। নতুবা কোরআন, পুরান বেদ বেদান্ত যতই পড়ে পারদর্শী হোক না কেনো সমাজে অশান্তি আসবেই।
অন্যায় দেখলে যদি প্রতিবাদ না আসে, বিবেক যদি গর্জে না উঠে তবে ধর্মের মন্ত্র জপ করে কোন লাভ হবে না। যেহেতু ধর্মীয় শিক্ষা হলো, সমাজ পরিচালনার মূলমাধ্যম। তাই সমাজকে আলোকিত করতে ধর্মের কর্মগুলো সঠিকভাবে করতে হবে।