বর্তমান যুগ ডিজিটাল যুগ। এখন প্রায় অনেক কাজই অনলাইনে করা যায়। এতে মানুষের দুর্ভোগের পরিমাণ কমেছে অনেকাংশে। তারই অংশ হিসেবে বিভিন্ন প্রকারের ভাতার আবেদন এখন অনলাইনে করা যায়। তাই আজকে আমরা বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন সম্পর্কে বিস্তারিত জানার চেষ্টা করব।
আজকের আর্টিকেলটি পড়লে আপনি বয়স্ক ভাতা মোবাইল ব্যাংকিং, অনলাইন আবেদন, বয়স্ক ভাতা আবেদন ফরম ইত্যাদি বিষয় নিয়ে বিস্তারিত জানতে পারবেন। একই সাথে কিভাবে অনলাইনে বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করতে হয় সে বিষয়েও জানতে পারবেন।
যাদের লেখা পড়ে বুঝতে সমস্যা হয় তাদের জন্য নিচে একটি ভিডিও শেয়ার করা হলো। ভিডিও দেখে দেখেও আবেদন করে ফেলতে পারবেন।
বয়স্ক ভাতা কি?
বয়স্ক ভাতা হচ্ছে সরকারের একটি কর্মসূচি যার মাধ্যমে সরকারের পক্ষ থেকে বয়স্ক, দুস্থ, কর্মহীন ও স্বল্প আয়ের লোকেদের আর্থিক সহযোগিতা দেওয়া হয়।
বাংলাদেশ বয়স্ক ভাতা কত টাকা?
বাংলাদেশে বয়স্ক ভাতা কত টাকা ? এই প্রশ্নটি অনেকেই করে থাকেন। এই উত্তর আসলে সময়ের সাথে সাথে পরিবর্তন হচ্ছে। আগে ভাতার পরিমাণ অনেক কম থাকলেও সরকার দিনে দিনে এর পরিমাণ বাড়াচ্ছে। বর্তমানে বয়স্ক ভাতা প্রতি মাসে ৬০০ টাকা হারে প্রদান করা হয়। তবে এটি পরিবর্তনশীল।
বয়স্ক ভাতা কত বছর বয়সে দেওয়া হয়?
বয়স্ক ভাতার জন্য আবেদন করতে হলে নির্দিষ্ট বয়সসীমা অনুসরণ করতে হবে। আবেদনের জন্য পুরুষের বয়স সর্বনিম্ন ৬৫ বছর (১৯৫৮ বা তার আগে জন্ম) এবং মহিলাদের ক্ষেত্রে সর্বনিম্ন ৬২ বছর (১৯৬১ বা তার আগে জন্ম) হতে হবে।
বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন ২০২৪
বর্তমান সময়ে বয়স্ক ভাতার জন্য অনলাইনে আবেদন করা যায়। শুধু কম্পিউটার নয় মোবাইল ফোনের মাধ্যমেও আবেদন করা যায়। তাই মানুষ ঘরে বসেই আবেদন করতে পারেন। এতে মানুষের ভোগান্তি অনেকাংশে কমে গেছে। আবেদন করার জন্য নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করুন।
আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ কথা। মাঝেমধ্যে সিস্টেম আপডেটের কাজের জন্য আবেদনের ওয়েবসাইটটি বন্ধ থাকে। তখন “সিস্টেম উন্নয়নের কাজ চলছে। সাময়িক অসুবিধার জন্য আন্তরিকভাবে দুঃখিত” এই লেখাটি ওয়েবসাইটে দেখা যায়। তখন আপনি আবেদন করতে পারবেন না। তবে নিয়ম-কানুন গুলো পড়ে নিন। একই নিয়মে আপডেটের কাজ শেষ হলে আবেদন করতে পারবেন।
বিঃদ্রঃ- (*) চিহ্ন দেওয়া ঘরগুলো অবশ্যই পূরণ করতে হবে। তবে সবগুলো ঘর পূরণ করা ভালো।
ধাপ-১ঃ সর্বপ্রথম আপনার ব্রাউজারে http://mis.bhata.gov.bd/onlineApplication এই লিংকে ক্লিক করে ওপেন করুন। নিচের ছবির মতো একটি পেজ ওপেন হবে। সেখানে ‘নির্বাচন করুন‘ বক্সে ক্লিক করে ‘বয়স্ক ভাতা‘ সিলেক্ট করুন।
ধাপ-২ঃ দ্বিতীয় ধাপে আপনি নিচের ছবির মতো ২ টি বক্স পাবেন। প্রথম বক্সে যার নামে আবেদন করবেন তার এনআইডি কার্ডের নম্বর লিখুন ও দ্বিতীয় বক্সে জন্ম তারিখ সিলেক্ট করে করুন। এরপর ‘যাচাই করুন‘ লেখায় ক্লিক করুন।
NID নম্বর অবশ্যই ১০ কিংবা ১৭ ডিজিটের হতে হবে। যাদের NID নম্বর ১৩ ডিজিটের তারা মূল NID নম্বরের আগে জন্ম সাল যুক্ত করে দিবেন। যেমন কারো NID নম্বর যদি 5772638625839 হয় এবং তার জন্মসাল যদি ১৯৬০ হয় সেক্ষেত্রে তিনি NID এর ঘরে 19605772638625839 লিখবেন।
ধাপ-৩ঃ ২য় ধাপ অতিক্রম করলে আপনার দেওয়া আইডি কার্ড থেকে ছবিসহ আবেদনকারীর কিছু তথ্য অটোমেটিক পূরণ হয়ে যাবে। যেই ঘর গুলো খালি থাকবে সেগুলো সঠিকভাবে পূরণ করে নিবেন। নিচের ছবিতে উদাহরণ দেখানো হলো।
ধাপ-৪ঃ এই ধাপে আবেদনকারী সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য সরবরাহ করতে হবে। যেমনঃ বৈবাহিক সম্পর্ক, শিক্ষাগত যোগ্যতা, পরিবারের সদস্য সংখ্যা (পুরুষ, মহিলা ও হিজড়া), বার্ষিক আয়, পেশা, ভূমির পরিমাণ ইত্যাদি। তথ্যগুলো সঠিকভাবে পূরণ করুন।
আরো পড়ুনঃ প্রতিবন্ধী ভাতা অনলাইন আবেদন করার নিয়ম
ধাপ-৫ঃ এই ধাপে যোগাযোগের মাধ্যমগুলো দিতে হবে। এক্ষেত্রে আপনার ঠিকানা, মোবাইল নম্বর, মোবাইল নম্বরটি কার সেটি সিলেক্ট করুন, ইমেইল (যদি থাকে) ইত্যাদি ঘর পূরণ করুন।
সম্পূর্ণ ফরমটি একবার দেখে নিন। কারণ, একবার আবেদনটি জমা দিলে আর কোন তথ্য পরিবর্তন করা যাবেনা। সব তথ্য ঠিকঠাক থাকলে ‘সংরক্ষণ‘ বাটনে ক্লিক করে আবেদনটি জমা দিন।
আরো পড়তে পারেনঃ ভোটার আইডি কার্ড চেক ও ডাউনলোড
ধাপ-৬ঃ এই ধাপে নিচের ছবির মতো বয়স্ক ভাতা আবেদন ফরম pdf আকারে ডাউনলোড করার অপশন পাবেন। এর জন্য ‘প্রিন্ট‘ বাটনে ক্লিক করে সকল তথ্য সংবলিত বয়স্ক ভাতা ফরম pdf ডাউনলোড করে নিন। নিজের প্রিন্টার না থাকলে কম্পিউটার দোকান থেকে ডাউনলোড করা pdf ফরমটি প্রিন্ট করে বের করে নিতে পারবেন।
এরপর প্রিন্ট ফরমটিতে মেম্বার ও চেয়ারম্যানের স্বাক্ষর নিয়ে আপনার এলাকার উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরে ফরমটি জমা দিতে হবে। বয়স্ক ভাতা আবেদন যাচাই বাছাই করার পর সঠিক ব্যাক্তিদের বাছাই করে ভাতার জন্য সিলেক্ট করা হবে।
উপরের কোন স্টেপ বুঝতে সমস্যা হলে নিচের ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন। আশা করি, সহজেই বুঝতে পারবেন।
সতর্কতা
বয়স্ক ভাতা আবেদন ফরম পূরণ করার সময় আপনাকে কিছু বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। কোন প্রকার ভুল তথ্য দেওয়া যাবেনা। আবেদনটি একবার জমা দিলে সেটি আর ডিলিট বা সংশোধন করা যাবেনা। তাই মনোযোগ দিয়ে আবেদন ফরমটি পূরণ করতে হবে।
আবেদন ফরমটি শুধুমাত্র একবারই “প্রিন্ট” বাটনে ক্লিক করে ডাউনলোড করার সুযোগ পাবেন। পরবর্তীতে আর কোন সুযোগ পাবেন না। তাই অবশ্যই সাথে সাথে pdf ফরমটি ডাউনলোড করে নিন।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম | 10 Steps
বয়স্ক ভাতা মোবাইল ব্যাংকিং
বাংলাদেশ সরকার বিভিন্ন অনুধান, ত্রাণ, ভাতা ইত্যাদি এখন মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে প্রদান করে থাকে। এতে করে নাগরিকদের যেমন দুর্ভোগ কমছে একইসাথে দালাল ও অসৎ ব্যক্তিদের দূর্নীতির পরিমাণও কমে আসছে।
আপনার আবেদন যাচাই বাছাই করার পর গ্রহণ করা হলে ভাতার টাকা গ্রহণ করার জন্য বয়স্ক ভাতা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট করতে হবে। বিকাশ, রকেট বা নগদ একাউন্টের মাধ্যমে আপনি এই টাকা গ্রহণ করতে পারবেন।
এর জন্য যিনি ভাতা পাবেন তার নিজের এনআইডি কার্ডের মাধ্যমে রেজিস্ট্রেশন করার মাধ্যমে সিমে একটা মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট খুলতে হবে। এটি নরমাল মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্টই, আলাদা কিছু নয়।
আরো পড়ুনঃ নগদ একাউন্ট খোলার নিয়ম
যাদের আগে থেকেই খোলা আছে তাদের ক্ষেত্রে নতুন একাউন্ট খোলার প্রয়োজন নেই। সেই বয়স্ক ভাতা মোবাইল ব্যাংকিং নম্বরটি মেম্বার, চেয়ারম্যান বা কাউন্সিলরকে দিতে হবে।
এরপর থেকে আপনাকে বয়স্ক ভাতা টাকা মোবাইল ব্যাংকিং এর মাধ্যমে সময়মতো দিয়ে দেওয়া হবে। আপনি পার্শ্ববর্তী মোবাইল এজেন্ট থেকে টাকা তুলে নিতে পারবেন।
সাধারণ জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন
২০২২ সালে বয়স্ক ভাতা ৫০০ টাকা করে প্রতি মাসে দেওয়া হতো। তবে ২০২৩ সালে ১০০ টাকা বৃদ্ধি করে ৬০০ টাকা দেওয়া হয়েছে।
বয়স্ক ভাতার টাকা মূলত সমাজসেবা অধিদপ্তর প্রদান করে থাকে। চূড়ান্তভাবে নির্বাচিত উপকারভোগীগণ ০১ জুলাই ২০২৩ খ্রি: তারিখ হতে ভাতা প্রাপ্য হবে। মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট নম্বর যেমন নগদ বা বিকাশে প্রদান করা হবে।
১০ আগস্ট তারিখ হতে ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ খ্রিঃ তারিখ পর্যন্ত mis.bhata.gov.bd/onlineApplication লিংকে ভাতার আবেদন গ্রহণ করা হবে।
যাদের NID নম্বর ১৩ ডিজিটের তারা মূল NID নম্বরের আগে জন্ম সাল যুক্ত করে দিবেন। যেমন কারো NID নম্বর যদি 5772638625839 হয় এবং তার জন্মসাল যদি ১৯৬০ হয় সেক্ষেত্রে তিনি NID এর ঘরে 19605772638625839 লিখবেন।
আমরা এই সমস্যার সহজ কোন সমাধান পাইনি। তবে এক্ষেত্রে আপনি ইউনিয়ন পরিষদ, পৌরসভা অথবা উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করতে পারেন।
শেষ কথা
আজকের পোস্টে আমরা বয়স্ক ভাতা আবেদন online সম্পর্কে বিস্তারিত জানানোর চেষ্টা করলাম। আশা করি আপনারা বুঝতে পেরেছেন। কোন সমস্যা হলে উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করুন। নিচে কমেন্টও করতে পারেন।
স্ক্রিনশট ক্রেডিটঃ Basic Solution
মুক্তিযোদ্ধাদের বয়স্ক ভাতা দিবো কি?? দয়া করে জানাবেন!
এই ব্যাপারে আমরা নিশ্চিত নই। আপনি ওয়ার্ড মেম্বার বা ইউনিয়ন পরিষদে অথবা উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করে জেনে নিতে পারেন।
আমি আবেদন ফর্ম পূরন করার পর যখন সংরক্ষন ক্লিক করি তখনি লেখা আসে mis.gov.bd says please allow location. এটা কেন আসে বললে উপকৃত হবো, ধন্যবাদ।
এটা আসতে পারে। সাধারণত ইউজারের লোকেশন ট্র্যাক করার জন্য এটা চাওয়া হয়ে থাকে।
আমি ফরম পূরণ করার পর প্রিন্ট অপশন গিয়ে পিডিএফ টা ডাউনলোড করতে গিয়ে ভুল করে হোম বাটন চলে আসি। এখন আর পিডিএফটা খুঁজে পাচ্ছি না. এখন আমার করনীয় কি
রি এপ্লিকেশন করার কোন উপায় নেই। আপনি উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করুন।
আমি একটি আবেদন করতে গেছি আবেদন কারীর এন আই ডি নাম্বার দিয়েছি ছবি ছাড়া সব তথ্য আসছে এখন এর সমাধান কি একটু জানায়েন প্লিজ
ছবিতো এমনিতেই আসবেনা। ছবি ছাড়াই আবেদন করতে হবে।
PDF fill save korta parini ki krobo pls. Help you
অনেকেই এই সমস্যায় পড়েছেন। তবে আমরা এটার কোন সমাধান পাইনি। আপনি ইউনিয়ন পরিষদ বা উপজেলা সমাজ সেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করুন। উনারা আপনাকে সহযোগীতা করতে পারেন।
আবেদন আবার কবে থেকে শুরু হবে ভাই?
এখনো কোন আপডেট পাইনি। পেলে জানানো হবে।
আবেদন আবার কবে থেকে শুরু হবে ভাই?
এখন পর্যন্ত এই বিষয়ে আমাদের কাছে কোন আপডেট নেই।
onlinea abar kobe abedon kora jabe somoy chuci shoho from amake pathan ami kaj korte cai onlinea
২১অক্টবর১৯৫৭সালেজন্ম তবু ও বয়স্ক ভাতা কার্ড পাচ্ছে না। আই ডি কার্ড এর নাম্বার 7785062***
এ ব্যাপারে আপনার ইউনিয়নে যোগাযোগ করুন।
ভাতা ভোগকারী ব্যক্তির সদস্যদের নাম্বার যদি দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে কি কোনো সমস্যা হবে কি না? কারন ভাতা ভোগকারী ব্যক্তি নিরক্ষর/অক্ষম।
যেকোন ভাতা প্রাপ্তির ক্ষেত্রে সম্ভবত ভাতার আবেদনকারীর আইডি কার্ড নিবন্ধিত ফোন নম্বর ও মোবাইল ব্যাংকিং একাউন্ট দিতে হয়।
আমি ঠাকুরগাও জেলায় বয়স্কও বিধবা ভাতার আবেদন করতে চাই কিন্তু শুথু প্রতিবন্ধী আসতেছে?
এখনতো আর আবেদনের সময় নেই। বর্তমানে প্রতিবন্ধীদের ভাতার আবেদন চলতেছে। তাই শুধুমাত্র প্রতিবন্ধী অপশনটি আসছে। যখন পুনরায় বয়স্ক ও বিধবা ভাতার আবেদন শুরু হবে তখন আবার আবেদন করতে পারবেন।
019805936** এই নাম্বার এ বিধুবা ভার্তা আবেদন করে ছিলো মেম্বার সকলের টাকা আসছে আমাদের টাকা আসে নাই আমি সমাজসেবা অফিস গিয়েছি তারা বলে আসবে কিন্তু এখন পর্যন্ত আসে না কেনো? তারা চেক করে না সব কিছু ঠীক মতো আবেদন হয়েছে কী না শুধু বলে আসবে কিন্তু সবার টাকা এসে গেছে আমাদের টাকা আসে নাই। কিছু দিন আগে সমাজ সেবা অফিস গেলাম শুধু বলে টাকা আসবে কিন্তু আসে না 😭😭😭 প্লিজ হেল্প
আপনার বিষয়টি সত্যি খুবই দুঃক্ষজনক। তবে দুঃক্ষের সাথে জানাচ্ছি, আমরা এই বিষয়ে আপনাকে কোন সাহায্য করতে পারছিনা।
যাদের প্রতিবন্ধীর সবুর্ন কার্ড নাই। সে ক্ষেত্রে নতুন প্রতিবন্ধী সুবর্ন কার্ড কথায় করতে হবে?
দুঃক্ষিত! আমরা এই মূহূর্তে এই বিষয়ে এখনো নিশ্চিত করে কিছু বলতে পারছিনা।
Re Application Korar ki kono way ase? unfortunately amar akta print debar somaoi current chole gase
রি এপ্লিকেশন করার কোন উপায় নেই। আপনি উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করুন।
আমি একটি আবেদন এ পরিবারের নগদ খোলা মোবাইল নম্বর দিছি কিন্তু সেই নম্বরটি ভাতাভোগীর না। সেক্ষেত্রে আমি যদি ভাতাভোগীর এনআইড কার্ড দিয়া বিকাশ খুলি তাহলে কি টাকা পাবে?
জ্বী, ভাতা ভোগীর আইডি কার্ড দিয়ে বিকাশ খুললে ভাতা পাবেন। তবে আপনি ইউনিয়ন বা পৌরসভায় যোগাযোগ করে নিন। অন্য কোন কিছু করণীয় থাকলে তারা বলে দিবে।
2022 সালের আবেদন কবে শুরু হবে দয়া করে জানাবেন ভাই
২০২২ সালের শুরুতেই আবেদন করার সুযোগ ছিল। পরবর্তীতে কখন পুনরায় আবার আবেদনের সুযোগ আসবে সে ব্যাপারে আমরা এখনো কোন আপডেট পাইনি। আপডেট পেলে আমাদের ফেসবুক পেজে জানিয়ে দেওয়া হবে ইনশাআল্লাহ।
আমার মায়ের জন্য আবেদন করেছি চার বছর আগে এখন পর্যন্ত কোনো খবর নেই
ভাতা চালু হয়েছে কি না তা জানবো কি ভাবে জানাবেন
২০২২ সালের শুরুর দিকে বয়স্ক ভাতার আবেদন নেওয়া হয়েছিলো। সেখানে আবেদন করলে হয়তো পেতেন। যাহোক, এই ব্যাপারে জানার জন্য আপনি ইউনিয়ন কিংবা উপজেলা সমাজসেবা অধিদপ্তরে যোগাযোগ করতে পারেন।
ঘুরে ফিরে মেম্বার, চেয়ারম্যান এর পিছে পিছে ঘুরতে হব। তেল মাখাতে হবে । প্রয়োজনে ৫০০০ টাকা ঘুষ দিতে হবে। অনলাইন হয়ে লাভ হলো কি?
আপনার কথা ঠিক। এখনো অনেক সীমাবদ্ধতা রয়েই গেছে।