ওয়েবসাইট ও ব্লগে ফ্রি ভিজিটর নেওয়ার সবচেয়ে ভালো উপায় হলো এসইও করা। আপনার ওয়েবসাইট ও ব্লগে ফ্রি ভিজিটর নিয়ে এটিকে খুব দ্রুত জনপ্রিয় করে তুলতে পারেন। এই ভিজিটরের জন্য আপনাকে কোন টাকা দিতে হবেনা। তাছাড়া এই ভিজিটর থেকে আয়ও করতে পারবেন। আজকের পর আপনাকে আর ফ্রি ভিজিটরের জন্য অন্য কোন পোস্ট খুঁজতে হবেনা।
ব্লগে ফ্রি ভিজিটর
গুগল বা যেকোন সার্চ ইঞ্জিনের সার্চ রেজাল্টের প্রথম পেজে আসতে পারলে আপনি সাইটে অনেক ভিজিটর পাবেন। ওয়েবসাইটে এসইও করলে আপনি সহজেই গুগলের প্রথম পেজে চলে আসবেন। আর শুধু দুই এক দিন নয়, আজীবন ফ্রি ভিজিটর পাবেন।
আপনার নতুন ব্লগ খুব সহজেই জনপ্রিয় হয়ে উঠবে। এটি জনপ্রিয় ব্লগের তালিকায় স্থান পাবে। আর তাই এসইও খুব প্রয়োজনীয়। আর এটি ১০০% কাজ করে। আজ না কাজ করলে কাল ঠিকই কাজ করবে।
এছাড়াও প্রশ্নোত্তর সাইট থেকেও অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া যায়। আজকে আপনাদেরকে আমার জানা কিছু গোপন ট্রিক শিখাবো। তাই সম্পূর্ণ পোস্টটি পড়ুন।
কেন সাইটে এসইও করবেন?
এসইও (SEO) মানে হচ্ছে সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন। অর্থাৎ ওয়েবসাইট বা ব্লগকে সার্চ ইঞ্জিন যাতে সহজেই বুঝতে পারে সেই ব্যবস্থা করা। এজন্য কয়েকটি বিষয় খেয়াল রাখতে হয়।
এসইও দুই প্রকার। ১. অন পেজ এসইও এবং ২. অফ পেজ এসইও।
অন পেজ এসইও করে ফ্রি ভিজিটর
আপনি ওয়েবসাইটে যা যা অপটিমাইজ করবেন তাই অন পেজ এসইও। পোস্ট লিখা, ডিজাইন করা ইত্যাদি হচ্ছে অন পেজ এসইও।
এসইও ফ্রেন্ডলি ওয়েবসাইট ডিজাইন
আপনাকে প্রথমেই ওয়েবসাইটের জন্য ভালো একটি ডিজাইন করতে হবে। যাতে ইউজাররা সহজেই নেভিগেট করতে অয়ারে। যেন সাইট ভিজিট করতে তাদের কোন কষ্ট করতে না হয়।
সাইট স্পীড ও গুগল র্যাংকিং
সাইট স্পীড গুগল র্যাংকিংয়ের জন্য খুবই বড় একটি ফেক্টর। এটা আমি নিজে উপলব্ধি করেছি। সাইটের স্পীড ভালো থাকলে সার্চ রেজাল্টের দুই নম্বর পেজের পোস্টও কয়েকদিনেই প্রথম পেজে চলে আসে।
তাই ওয়েবসাইট বা ব্লগ এমনভাবে ডিজাইন করতে হবে যাতে সাইট ভিজিট করতে কম সময় লাগে।এছাড়া সাইটের লোডিং স্পীড অপটিমাইজ করতে হবে। গুগল এএমপি (AMP) ভার্সনও ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য যেকোন একটি AMP প্লাগিন ইন্সটল করে নিন।
গুগল AMP (Accelerated Mobile Page) ভার্সন ব্যবহার করলে আপনার সার্চ র্যাংকিং ১০০% উন্নতি হবে। আমি নিজে এটার সাক্ষী। তাই এটা ব্যবহার করুন। ওয়েবসাইটে ফ্রি ভিজিটর পাবেন।
এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট লিখার কৌশল
সাইটের প্রত্যেকটি পোস্ট অবশ্যই এসইও ফ্রেন্ডলি হতে হবে। এটার কোন বিকল্প নেই। ফ্রি ভিজিটর পাওয়ার সবচেয়ে ভালো ও গুরুত্বপূর্ণ উপায় হচ্ছে সাইটে এসইও ফ্রেন্ডলি পোস্ট করা।
এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ পোস্ট কিভাবে লিখতে হয় সেটা আমি আগেই একটি পোস্টে জানিয়েছি। সেটি দেখে নিন। তবে এখানে আমি কিছু গোপন কথা বলব যেটা ঐ পোস্টে বলা হয়নি।
কমপক্ষে ১০০০ শব্দের পোস্ট লিখুন
গুগল র্যাংকিংয়ে প্রথম পাতায় থাকতে হলে আপনার সাইটে বেশি তথ্য থাকতে হবে। তাই বেশি শব্দে পোস্ট বা আর্টিকেল লিখলে খুব সহজেই গুগল সার্চের প্রথমে আসা যায়।
তাই কমপক্ষে ১০০০ শব্দের পোস্ট লিখতেই হবে। তা না হলে সার্চ রেজাল্টে আসা আপনার জন্য খুবই কঠিন হয়ে যাবে।
তবে আমি বলব ২০০০-৫০০০ শব্দের পোস্ট হলে ধরে নেওয়াই যায় আপনি প্রথম ৫ টি সার্চ রেজাল্টের একটি হবেন। এমনকি আপনি হয়তো সার্চ রেজাল্টে প্রথমে থাকবেন। তাই ব্লগে ফ্রি ভিজিটর নিতে হলে এটি অবশ্যই মেনে চলুন।
লিংকিং করুন ফ্রি ভিজিটর বাড়ান
গুগল সার্চে আসার জন্য লিংকিং খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমি লিংকিং করে খুবই উপকৃত হয়েছি। লিংকিং দুই প্রকার। ১. ইনবাউন্ড লিংকিং ২. আউটবাউন্ড লিংকিং।
আপনার কোন পোস্ট যদি আজকে গুগলের প্রথম পেজে না থাকে, যদি আপনি সাইটে যথেষ্ট লিংকিং করে থাকেন একদিন না একদিন আপনি প্রথম পেজে ঠিকই চলে আসবেন।
লিংক করা মানে আপনার সাইটের বা অন্য সাইটের কোন পোস্টকে আপনার পোস্টের সাথে লিংক করা। যেমনঃ আমার এই পোস্টে অনেকগুলো লিংক দেওয়া আছে।
ইনবাউন্ড লিংকিং
ইনবাউন্ড বা ইন্টার্নাল লিংকিং হচ্ছে আপনার সাইটের কোন পোস্ট কে লিংক করা। অর্থাৎ আপনার বর্তমান পোস্টের সাথে আগেই কোন পোস্টকে লিংক করাই হচ্ছে ইনবাউন্ড লিংকিং।
আউটবাউন্ড লিংকিং
আপনার পোস্টের সাথে সম্পর্কিত অন্য ওয়েবসাইটের কোন পোস্টকে আপনার পোস্টে লিংক করাই হচ্ছে আউটবাউন্ড লিংকিং ।
লিংকিং করলে কি হয়?
লিংকিং করলে অনেক কিছুই হয় যা আপনি জানেন না। এই পোস্ট লিখা পর্যন্ত আমাদের ট্রিক ব্লগ বিডির ৮১% ভিজিটর সার্চ ভিজিটর। তারা গুগলে সার্চ করে আমাদের খুঁজে পায়। আর তার পিছনে লিংকিং খুব বড় ভূমিকা রাখে।
কোন ভিজিটর যখন সার্চ করে আপনার সাইটে আসে তখন সে ভালো কিছু পেলে আপনার লেখাটি পড়বে। কিন্তু লেখা ভালো না হয়ে ব্যাক দিয়ে চলে যাবে। এখানে আসলে অনেক কিছু হয়ে যায়।
ভিজিটর যদি সাইটে বা ব্লগে বেশিক্ষণ থাকে তখন গুগল বুঝে ফেলে লেখাটি খুব ভালো। তাই সে আপনাকে সার্চ র্যাংকিংয়ে এগিয়ে দেয়। আর ভিজিটর যদি ব্যাক বেরিয়ে যায় তাহলে গুগল আপনাকে র্যাংকিংয়ে নিচে নামিয়ে দেয়।
অবশ্যই পড়ুনঃ অনলাইনে ইনকাম করার ১০ টি গোপন ট্রিক
লিংক থাকলে ভিজিটর ব্যাক দিয়ে সার্চ ইঞ্জিন বা গুগলে ফিরে যাওয়ার চান্স কম থাকে। ভিজিটর যদি কোন লিংকে ক্লিক করে গুগল সেটিকে এনগেজমেন্ট হিসেবে ধরে। গুগলে ধরে ভিজিটর তার প্রয়োজনীয় কিছু আপনার সাউটে পেয়েছে। তাই সে আপনাকে র্যাংকিংয়ে উপরে উঠিয়ে দেয়।
ইনবাউন্ড লিংক করলে আপনার ভিজিটর আপনার সাইটেরই অন্য আরেকটি পোস্ট পড়তে পারে। অথবা পড়ার সম্ভাবনা বাড়ে। এতে আপনার পেজ ভিউজ বেড়ে যাবে। যা আপনার আয় আরো বাড়িয়ে দিবে।
তাছাড়া আউটবাউন্ড লিংক করলে গুগল বুঝে নেয় আপনি খুব এনালাইসিস করে পোস্টটি লিখেছেন। এটি অবশ্যই ভালো পোস্ট। তাই এটি র্যাংকিং দিতে গুগল দ্বিধা করেনা। তাই অবশ্যই ইনবাউন্ড ও আউটবাউন্ড লিংকিং করুন।
অফ পেজ এসইও করে ফ্রি ভিজিটর
অফ পেজ এসইও এর কথা বলতে গেলেই বলতে হয় ব্যাকলিংক এর কথা। ব্যাকলিংক আপনার পোস্টকে গুগল সার্চ এ প্রথম আসতে বড় ভূমিকা রাখে।
আমি ট্রিক ব্লগ বিডিতে ব্যাকলিংক লিয়ে বিস্তারিত একটি পোস্ট লিখেছি। সেখানে ব্যাকলিংক কি কাজ করে? কেনো দরকার? কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয় ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করেছি। ব্যাকলিংক সম্পর্কিত সেই পোস্টটি পড়তে এখানে ক্লিক করুন।
গুগল সাজেশন মেনে চলুন
গুগলে সার্চ করলে নিচে কিছু সাজেশন দেখায়। এটার মানে হচ্ছে আরো অনেক লোক আছে যারা এইসব লেখা লিখে গুগলে সার্চ করে। তাই আপনি চেষ্টা করবেন পোস্ট রেলেটেড সেইসব টপিক নিয়ে আপনার পোস্টে লিখার চেষ্টা করবেন।
তাহলে মানুষ যেহেতু ঐসব বিষয়ে সার্চ করে তাহলে আপনার পোস্টও সার্চ রেজাল্টে থাকবে। আর আপনি ফ্রীতে গুগল থেকে খুব সহজেই ভিজিটর পেয়ে যাবেন।
প্রশ্নোত্তর সাইট থেকে ফ্রি ভিজিটর পাওয়ার উপায়
এটি ফ্রী ভিজিটির পাওয়ার আরেকটি ভালো উপায়। প্রশ্নোত্তর সাইট থেকে খুব সহজেই অর্গানিক ভিজিটর পাওয়া যায়। চলুন এ সম্পর্কে জেনে নেই।
প্রশ্নোত্তর সাইট কি?
ইন্টারনেটে কিছু ওয়েবসাইট আছে। এগুলোতে মানুষ বিভিন্ন কিছু জানার জন্য প্রশ্ন করে। আবার এমন অনেক মানুষ আছেন, যারা সম্পূর্ণ ফ্রি তে তাদের প্রশ্নের উত্তর দিয়ে থাকেন।
যারা উত্তর দেন, তারা ঐ বিষয়টি সম্পর্কে জানেন। এতে প্রশ্ন কর্তার খুবই উপকার হয়। সে প্রশ্ন ও প্রশ্নের উত্তর অন্য যেকেউ দেখতে পারেন।
হয়তো আপনার একটি প্রশ্ন ছিল যে, কিভাবে ওয়েবসাইটের স্পীড বাড়ানো যায়? আপনি ঐ প্রশ্নটি আগে প্রশ্নোত্তর সাইটে সার্চ করে দেখে নিন।
হয়তো অন্য কেউ ইতোমধ্যেই সেই প্রশ্নটি করেছেন। কেউ হয়তো উত্তরও দিয়েছে। তাহলে আপনার আর প্রশ্ন করার প্রয়োজন হয়নি। আপনি আপনার কাঙ্ক্ষিত উত্তর পেয়ে গেলেন।
আর যদি সেই প্রশ্নটি করা না হয়, তাহলে আপনি প্রশ্নটি করুন। অন্য কেউ অবশ্যই আপনার প্রশ্নের উত্তর দিবেন।
তাহলে দেখুন, এটা কতটা উপকারি সাইট। এখন প্রশ্ন হলো, এখান থেকে কিভাবে ভিজিটর পাওয়া যায়?
কিভাবে প্রশ্নোত্তর সাইট থেকে ভিজিটর পাওয়া যায়?
আপনি এক্ষেত্রে প্রশ্নের উত্তরদাতা হিসেবে কাজ করয়ে হবে। আপনি প্রশ্নোত্তর সাইটে গিয়ে প্রশ্ন সার্চ করুন। এমন প্রশ্ন সার্চ করুন যেই প্রশ্ন আপনার সাইটের টপিকের সাথে সম্পত।
ধরুন, কেউ হয়তো প্রশ্ন করলো, কিভাবে অনলাইনে ইনকাম করা যায়? এই টপিক সম্পর্কে আপনার সাইটে কোনো পোস্ট আছে কিনা দেখে নিন। এজন্য আপনার সাইটে সার্চ করে দেখুন।
যদি এ সম্পর্কে কোনো লেখা থাকে তাহলে প্রশ্নটির উত্তর দিন। অবশ্যই ভালোভাবে উত্তর দিতে হবে। যাতে প্রশ্নকর্তা তার কাঙ্ক্ষিত উত্তরটি পান।
এক্ষেত্রে, আর বাড়তি তথ্যের জন্য আপনার পোস্টটির লিংক দিয়ে দিন। অবশ্যই অ্যাংকর টেক্সটে লিংক দিন। এতে প্রশ্নকর্তা সে লিংকে ক্লিক করে আপনার পোস্টটি পড়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি।
যারা প্রশ্নের উত্তরটি পড়বে তাদের প্রায় ৯০% ই আপনার পোস্টটা হয়তো পড়বে। যদি আপনার প্রশ্নের উত্তর ১০০০ জন পড়ে, তাহলে হয়তো ৯০০ জনই আপনার পোস্টটি পড়বে।
আপনি যদি ৫ টি সাইটে উত্তর দেন তাহলে প্রত্যেক সাইট থেকেই ভিজিটর পাবেন। তাহলে এবার আপনি হিসাব করে দেখুন। আর গুরুত্বপূর্ণ কথা, এরা সবাই অর্গানিক ভিজিটর।
আর অর্গানিক ভিজিটির থেকেই ইনকাম বেশি হয়। তাই পদ্ধতিটি চেষ্টা করে দেখতে পারেন। আর অবশ্যই স্পাম থেকে বিরত থাকুন। অযথা লিংক দিবেন না। যেখানে লিংক দেওয়ার দরকার সেখানেই লিংক দিন।
তা না হলে সাইট থেকে আপনার উত্তরটি মুছে দেওয়া হতে পারে। অথবা আপনাকে সাইট থেকে ব্লক করে দেওয়া হতে পারে। তাই বুঝে শুনে প্রয়োজনীয় লিংকটি দিন। যেই লিংক দিলে প্রশ্নোকর্তা আরো বেশি কিছু জানতে পারবে।
প্রশ্নের নমুনা উত্তর
তাহলে, মনে অনলাইনে কিভাবে ইনকাম করা যায়? এই প্রশ্নের উত্তর কি হওয়া উচিত? আমি নিচে একটি নমুনা উত্তর দিলাম। এভাবে উত্তর দিলে আসা করি স্পাম বা ব্লক থেকে বাঁচতে পারবেন।
বিভিন্ন উপায়ে অনলাইনে আয় করা যায়। তবে এটা অনেকটা দক্ষতা, ধৈর্য ও পরিশ্রমের উপর নির্ভর করে। নিচে অনলাইনে ইনকাম করার সবচেয়ে জনপ্রিয় উপায়গুলোর একটা লিস্ট দেওয়া হলো।
- ১. নিজের ওয়েবসাইট থেকে
- ২. ইউটিউব থেকে
- ৩. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং করে
- ৪. ফ্রীল্যান্সিং করে
- ৫. ওয়েব ডিজাইন করে
- ৬. গ্রাফিক ডিজাইন করে
- ৭. কন্টেন্ট রাইটিং করে
- ৮. অ্যাপ প্রমোশন করে
- ৯. ফেসবুকের মাধ্যমে
- ১০. স্পনসর্ড বা পেইড পোস্ট করে
উপরের উপায়গুলোর মাধ্যমে আপনি সহজেই অনলাইন থেকে আয় করতে পারবেন।
প্রত্যেকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত লেখা সম্ভব হলোনা। তাই নিচে একটি পোস্টের লিংক দিলাম। পোস্টটি পড়লে অনলাইনে ইনকাম করার প্রত্যেকটি উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারবেন। চাইলে পড়ে দেখতে পারেন।
পোস্টঃঅনলাইনে ইনকাম করার ১০ টি গোপন ট্রিক | আয় হবেই – TrickBlogBD.com
দেখুন, এখানে কিন্তু আমি কৌশলে প্রশ্নটির উত্তর দিয়েছি। আমি কিন্তু প্রশ্নকর্তার উত্তর খুব ভালোভাবেই দিয়েছি। সে ইনকাম করার উপায় জানতে চেয়েছে। আমি কিন্তু উপায়গুলো লিখে দিয়েছি।
কিন্তু, সে এগুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চায়নি। কিন্তু আমি জানি এটা তার জানা দরকার। এতে তার আরো বেশি উপকার হবে। তাই আমি নিচে প্রত্যেকটি উপায় বিস্তারিত জানার জন্য লিংক দিলাম।
আরো পড়ুন………..
- ওয়েবসাইটের স্পীড ও র্যাংকিং বাড়ান | ১০০% প্রমাণসহ
- ওয়েবসাইট ও ব্লগে ফ্রি ভিজিটর কিভাবে নিতে হয়? গোপন ট্রিক
- এসইও ব্যাকলিংক কি? কিভাবে ব্যাকলিংক তৈরি করতে হয়?
- যেকোন সাইটে এসইও ফ্রেন্ডলি ব্লগ পোস্ট লেখার নিয়ম
এভাবে উত্তর লিখলে আপনি স্পাম থেকে বাঁচবেন। আর ব্লক হওয়ার সম্ভাবনা থাকবেনা। আর আপনি বিপুল পরিমাণে অর্গানিক ভিজিটর পাবেন।
কয়েকটি প্রশ্নোত্তর সাইট
- কোরা
- বেশতো
- বিস্ময়
- ক্লোজ উই
- প্রশ্ন উত্তর
উপরের নিয়মগুলো মেনে চললে আপনি অবশ্যই গুগলে প্রথম পেজে চলে আসবেন। আর ওয়েবসাইট ও ব্লগে ফ্রি ভিজিটর পাবেন।
প্রথমদিকে প্রচুর ট্র্যাফিক আসতো এবং পেজ গুগুলে রাঙ্কিং করেছিল। তবে কিছু দিন ট্র্যাফিক আসা বন্ধ হয়ে গিয়েছে এবং রাঙ্কিং পেজ গুলো সব হারিয়ে গেছে। আপনার পোস্ট পড়লাম ভালো লাগলো, এখন দেখি এসইও করে কোনো উন্নতি হয় কিনা?
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার জজ্য শুভ কামনা রইলো।
দারুন লিখেছেন ভাই , আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ
খুব সুন্দরভাবে বুঝানোর জন্য ধন্যবাদ ভাই।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
অতি চমৎকার ভাবে বুঝানোর চেষ্টা করেছেন তাই আপনাকে ধন্যবাদ। সবটুকু পড়ে ভাল লাগল।
আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
ভাই, একই ব্লগে কি দুটি ভাষায় লেখালেখি করা যায়?
জ্বি, করা যাবে। আসলে কত ভাষায় লেখালেখি করবেন সেটা আপনার উপর নির্ভর করবে।
ভাই আপনার পেষ্টি পড়ে অনেক ভালো লাগলো এবং অনেক কিছু শিখতে পারলাম য়া আগে জানতাম না
ধন্যবাদ
আপনার লেখার হাত অনেক সুন্দর । কমেন্ট না করে পারলাম না । তার সাথে এ্যাডমিনকে অসংখ্য ধন্যবাদ । অনেক তথ্য বহুল এই সাইট । দোত্তয়া করি আরত্ত ভালো করবেন ভবিষ্যতে ।
অনেকে যারা ইমেল মার্কেটিং + সিপিএ মার্কেটিং করেন বা শিখতে চান তাদের জন্য অসাধারন একটি সাইট । মাত্র ৯৯৯/= টাকায় সিপিএ+ইমেল মার্কেটিং কোর্স শেখানো হয় । সুযোগ সীমিত সময়ের জন্য । প্রয়োজনে দেখুন ভালো লাগবে
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। দয়া করে ভবিষ্যতে প্রচারণা থেকে বিরত থাকবেন।
অসাধারন লেখনি । লেখার মধ্যে একটি সুন্দর্য্য ফুটে উঠেছে । বেশ ভালো লাগলো । অনেকে উপকৃত হবে । আমার একটি নিউজ ভিত্তিক ব্লগ সাইট আছে ইচ্ছা হলে আমার সাইটটি দেখে আসতে পারেন ।
সুন্দর মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ
Very informative post. Good luck!
good post
Very useful content, love it
ধন্যবাদ আপনাকে
ভাই কীভাবে ব্যকলিঙ্ক বানাবো। কেই তো রাজি হয়না।
সবাই কি রাজি হবে? হবেনা। আপনাকে খুঁজে দেখতে হবে। আর তাছাড়া আপনি ঐ সাইটকে ভালো কন্টেন্ট দিতে হবে। ভালো কন্টেন্ট দিলে অবশ্যই রাজি হবে।
আমার সাথে যোগাযোগ করতে পারেন। ভালো কন্টেন্ট হলে আমি আপনার সাইটকে ব্যাকলিংক দিব।
খুবই গুরুত্বপূর্ণ আর্টিকেল ।
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ
Thanks for share. uppokkrito holam.
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ
তথ্যবহুল লেখার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
আপনাদের এমন মন্তব্য দেখলে কষ্টকে স্বার্থক মনে হয়। কোনো ভুল হলে অবশ্যই জানাবেন। আশা করি, ভবিষ্যতেও আপনাদের মন রক্ষা করতে পারবো।
You’re welcome
Thanks bro
Really awesome post,
ধন্যবাদ
“ধন্যবাদ আপনাকে,অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানা হলো। ব্লগের ভিজিটর কম আসতো বিধায় নিজের কাছেও খারাপ লাগতো,আপনার এই পোস্টের তথ্যগুলো মেনে কাজ করলে আশাকরি ভিজিটর সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক বাড়বে।
আপনার মন্তব্যটি পড়ে খুবই ভালো লাগলো। আর নিজেকে স্বার্থক মনে হচ্ছে। আপনারা মন্তব্য করলে আমরা খুবই অনুপ্রানিত হই। নতুন করে লেখার উৎসাহ পাই।
কোনো ভুল থাকলেও সেটা খুঁজে পেতে সহজ হয়। আশা করি, ট্রিক ব্লগ বিডির সাথেই থাকবেন। কোনো পরামর্শ থাকলে সেটাও জানাবেন।
vary good post..
Thanks for your feedback
আপনার উত্তরের জন্যে অশেষ ধ্যন্যবাদ দাদাভাই| আপনার পোস্ট এর অপেক্ষায় থাকবো সার্চ কনসোল এর এই ব্যবহার গুলি আমি বিশেষ জানিনা l আপনার সার্চ কনসোল পোস্ট টি এলে ভালো লাগবে I একটি কথা বলুন blogspot ব্লগ এ থিম চেঞ্জ কি রাঙ্ক ডাউন করে?
আর হ্যা ডিলেট করা পেজ বা যেই সকল পেজ এর লিঙ্ক পরিবর্তন হয়েছে, সেই সকল পোস্ট এর পুরোনো লিঙ্ক গুগল এখনো দেখাচ্ছে আর লিঙ্ক পরিবর্তন এর পর গুগল আর ভিসিটর পাঠাচ্ছে না I এই ব্যাপারে কিছু বলুন, অপেক্ষায় রইলাম ধন্যবাদ I ভালো থাকবেন I
১ম প্রশ্নের উত্তরঃ থিম চেঞ্জ করা এসইও এর জন্য কোনো সমস্যার বিষয় নয়। তবে হ্যাঁ, সাইটের লোডিং স্পীড এসইও ও সার্চ র্যাংকিংয়ের জন্য বড় একটি বিষয়।
আপনি যদি এমন থিম বা টেমপ্লেট আপডেট দেন, যেটা সাইটের স্পীড স্লো করে দেয়, যেটাতে ইউজারদের নেভিগেশনের সুবিধা কমে যায়, তাহলে সেটা অবশ্যই এসইওতে প্রভাব ফেলবে। তাই এই বিষয়টা খেয়াল রাখবেন।
২য় প্রশ্নের উত্তরঃ কোনো পেজ ডিলিট করে দিলে সেটাতে কেনো ভিজিটর আসবে? আসবেনা। আপনি সেই পেজের বিকল্প একটি পেজ তৈরি করুন। অথবা সেই পেজের সাথে মিল আছে এমন একটি পেজ খুঁজে বের করুন।
পেজটি তৈরি বা বিকল্প পেজ খুঁজে পেলে ডিলিট করা পেজ লিংককে ঐ পেজে রিডাইরেক্ট করে দিন। এক্ষেত্রে 301 রিডাইরেক্ট ব্যবহার করুন। এতে আপনার ব্যাকলিংকগুলো ও অর্থবহ হবে। আর তা আপনার এসইওতেও দারুণভাবে প্রভাব ফেলবে।
তা না হলে আপনি র্যাংক হারাবেন।
রিডাইরেক্ট করার জন্য pretty link বা Redirection প্লাগিন ব্যবহার করতে পারেন।
ধন্যবাদ দাদা,
ধরুন আমি পোস্ট লিখলাম সেখানে সোর্স ব্লগ এর লিঙ্ক দিলাম আবার লিঙ্ক টিকে (মানে যেটা সোর্স ব্লগ ) সেটাকে দরকার ফলো দেবো কি নো ফলো?
আর এই দরকার ফলো বা নো ফলো তে কি seo তে পার্থক্য হয়?
আমি নিউ ব্লগ করছি ব্লগ এ পোস্ট লেখা পাবলিশ করার পর এডিট করলে কি গুগল লোক পাঠানো বন্ধ করে দেয়?
Actualy আমি খুব ঘেটে আছি অনেক পোস্ট এডিট করতে হয়েছে পাবলিশ এর পর ই স্পেলিং মিসটেক ছিলো, but রিপাব্লিশ করার পর কোনো ভিসিটর পাচ্ছি না |
একটু আমার ব্লগ টি দেখে জানাবেন pls|
ডুফলো ও নোফলো লিংকে এসইও তে ভূমিকা রাখে। আপনি যখন একটা পোস্ট লিখেন রিলেটেড সেখানে পোস্টগুলোকে ডুফলো দিন।
তাহলে গুগল আপনার সাইটের টপিক সম্পর্কে ভালো ধারণা পাবে। কারণ, নোফলো দিলে গুগল ঐ লিংকে যায়না।
নো ফলো লিংক মানে হচ্ছে, এটা আপনার পোস্টে একটা লিংক। কিন্তু এটা পোস্টের সাথে সম্পর্ক নেই।
যখন আপনি ডুফলো দিবেন তখন গুগল বুঝে যাবে এই পোস্টটার সাথে আপনার সাইটের পোস্টটির সম্পর্ক আছে। এটা আপনাকে ভালো র্যাংক পাওয়ার জন্য সাহায্য করবে।
আর পোস্ট এডিট করা ভালো। কিন্তু হয়তো তাৎক্ষণিকভাবে র্যাংক ডাউন হয়। কিন্তু পরবর্তীতে আবার ভালো র্যাংকে আসে।
এডিট করার সময় কিছু জিনিস মাথায় রাখবেন।
এডিট করে কখনো পোস্টের শব্দ কমাবেন না। পোস্টের বানানগুলো ঠিক করুন। আর বাড়তি কিছু লাইন লিখুন।
এমন কিছু বিষয় পোস্টে যোগ করবেন, যেগুলো গুগলে সার্চ হয়। সেজন্য আওনার সার্চ কনসোল থেকে কীওয়ার্ড বেছে নিতে পারেন।
সার্চ কনসোলে আপনার পোস্ট কি লিখে সার্চ হয় ঐ কীওয়ার্ড সম্পর্কে একটু লিখে দিবেন। তাহলে এডিট করে আরো ভালো র্যাংক পাবেন।
আশা করি, বুঝতে পেরেছেন। আরো কিছু জিজ্ঞেস করার থাকলে জিজ্ঞেস করতে পারেন। ভবিষ্যতে ইনশাআল্লাহ আমি সার্চ কনসোলের ব্যবহার নিয়ে একটি বিস্তারিত পোস্ট লিখবো।
তাই সাথেই থাকুন।
কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।
পোস্ট এ যখন অউটবন্ড লিঙ্ক দেবো সেগুলো কি নো ফলো লিঙ্ক দেবো নাকি du-ফলো লিঙ্ক দেবো,
আর ইনবন্ড ওর আউট বন্ড লিঙ্ক open in new page দেবো নাকি সেম পেজ রাখবো, উত্তরের অপেক্ষায় রইলাম ধন্যবাদ |
ভাই, পোস্টের সাথে সম্পর্কিত লিংকগুলোকে ডুফলো লিংক দিন। আর সবচেয়ে কম মিল আছে এমন লিংকগুলোকে নোফলো দিন।
আমি প্রায় সবগুলো লিংকই ডু ফলো দেই। যেহেতু আমি প্রাসঙ্গিক পোস্টগুলোকেই লিংক দেই।
আর, open in new tab এটা যেভাবে দেন আপনার খুশি। এক্ষেত্রে এসইও তে কোনো সমস্যা নেই।
আপনার প্রয়োজন মতো এটা ব্যবহার করুন। আমি নিজের বেশিরভাগ সময় open in new tab এ লিংকগুলো দেই।
আপনি আপনার খুশি মতো দিতে পারেন।
ধন্যবাদ আপনাকে,অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য জানা হলো। ব্লগের ভিজিটর কম আসতো বিধায় নিজের কাছেও খারাপ লাগতো,আপনার এই পোস্টের তথ্যগুলো মেনে কাজ করলে আশাকরি ভিজিটর সংখ্যা আগের তুলনায় অনেক বাড়বে।
আমার মনে হয় পোস্টটি পড়ে আপনার কাছে ভালো লেগেছে। এটা দেখে আমার কাছেও ভালো লাগলো।
ভবিষ্যতেও আমাদের পোস্টগুলো সম্পর্কে আপনার মতামত চাই। ভুল হলেও ধরিয়ে দিবেন বলে আশা করি।
সবশেষে, মন্তব্য করে আমাদের উৎসাহিত করার জন্য ধন্যবাদ।
আমি একটি নতুন অনলাইন কৃষি পত্রিকা চালু করার চেষ্টা করছি।
কি ভাবে সহজে ভিজিটর বাড়ানো যায়?
এই পোস্টেই বলে দেওয়া হয়েছে কিভাবে ভিজিটর বাড়াতে হবে। ভালো করে পড়ে দেখেন।
আপনার পোষ্ট পড়ে উৎসাহ পাই কিন্তু তারপরেও মনে হয় এটা এত সহজ কাজ নয় । আমার ব্লগ সাইট সব সময় গুগুলের ফাষ্ট পেজে আছে তারপরেও ভিজিটর তেমন দেখি না। খুব সামান্য । আসলেই কি প্রতিদিন 500 ভিজিটর আসা সন্ভব। বিস্তারিত জানালে খুব খুশি হব।
অবশ্যই ৫০০ এর অধিক ভিজিটর পাওয়া সম্ভব। গত ২৯/০৯/২০১৯ তারিখে আমি ৮০০ জন সার্চ ভিজিটর পেয়েছি।
এদিন আমার মোট ভিজিটর ছিল ১০৭৯ জন। আমার সাইট তো নতুন। এক-দুই বছর পর দেখবেন প্রতিদিন ২-৩ হাজার বা তার বেশি সার্চ ভিজিটর হবে।
আপনার সাইট র্যাংকে থাকলেই হবেনা। আপনি যেই পোস্ট লিখে সার্চে আসছেন সেই বিষয়টা নিয়ে মানুষ কতটুকু সার্চ করে সেটাও দেখার বিষয়। মানুষ কম সার্চ করলে ভিজিটরও কম পাবেন।
তাছাড়া, সার্চ কম হলে প্রথম পেজে থাকলেও খুব একটা ভিজিটর পাওয়া যায়না। তাই সার্চ রেজাল্টে ১ নম্বরে থাকার চেষ্টা করতে হবে।
কারণ, ১০০ জন মানুষ কোনো একটা কিছু সার্চ করলে তার ৫০+ জনই ১ নম্বরে থাকা পোস্টেই ক্লিক করে। ২ নম্বরে ২০-৩০+ জন ক্লিক করে। আর বাকিরা নিচের লিংকে।
তাই সার্চ রেজাল্টে ১ নম্বরে থাকলে সবচেয়ে বেশি ভিজিটর পাবেন। আর যেই বিষয়গুলো নিয়ে মানুষ অনেক বেশি সার্চ করে সেগুলো নিয়ে লিখার চেষ্টা করুন।
ভালো একটি আইডিয়া। ব্লগের জন্য ভিজিটর অবশ্যই গুরুত্বপূ। 😍
সাথে থাকার জন্য ধন্যবাদ
ধন্যবাদ এত সুন্দর পোস্ট করার জন্য!অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন বিষয় আলোচনা করেছেন ধন্যবাদ আপনাদে!
সুন্দর মন্তব্য করে আমাদের উৎসাহিত করার জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। আশা করি সাথেই থাকবেন।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ এতো সুন্দর করে বুঝানোর জন্য।
সুন্দর মতামতের জন্য আপনাকেও ধন্যবাদ। আপনার উৎসাহমূলক মন্তব্য আমাদের পরবর্তী কাজের অনুপ্রেরণা যোগাবে।
vary good info….
Thanks for comment