পুনরায় শুরু হয়ে গেলো একাদশ শ্রেনীর (কলেজে) ভর্তি হওয়ার আবেদনের কার্যক্রম। প্রতিবারের মত এবারেও থাকছে অনলাইনে কলেজে ভর্তির আবেদন করার সুবিধা। আমাদের মধ্যে অনেকেই রয়েছে যারা নিজের ভর্তি আবেদন করে থাকে কোন কম্পিউটারের দোকানে কিংবা অন্য কাউকে দিয়ে। এটা মূলত ঠিক নয়, কেননা এমন কিছু বিষয় আছে যেগুলো আপনার অজানা থাকলে পরবর্তীতে সমস্যা হতে পারে। আবার অনেকেই রয়েছে যারা আবেদন করতে ভয় পায় এই ভেবে যে, “যদি কোনো ভুল হয়ে যায়?” আসলে এটা এমন জটিল কোনো কাজ না যেখানে ভুল হওয়ার খুব বেশি সম্ভাবনা থাকবে। খুব সহজেই আপনার হাতে থাকা মোবাইল ফোন কিংবা ল্যাপটপ বা কম্পিউটার থেকেও কলেজে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন।
এবারের আর্টিকেলে আপনাকে শেখাবো সেই পদ্ধতিটি যেটা অনুসরণ করে আপনি নিজেই নিজের কলেজে ভর্তির আবেদন করতে পারবেন। এটা খুব একটা কঠিন কাজ না, ঠিক ভাবে মনযোগ দিয়ে একবার দেখলেই আপনি পারবেন। তাহলে শুরু করা যাক কলেজে ভর্তির আবেদন করার পদ্ধতি।
অনলাইনে কলেজে ভর্তির আবেদন করার নিয়ম
এই পর্যায়ে জানাবো অনলাইনে ভর্তির আবেদন করার জন্য কি কি করতে হবে। প্রতিটি বিষয়ে স্টেপ বাই স্টেপ জানানো হবে তাই ভালোভাবে লক্ষ্য করুন। এবার চলুন এক নজরে দেখে নেয়া যাক অনলাইন আবেদন করতে কি কি প্রয়োজন হবে:
- ভর্তি ফি পরিশোধ
- এসএসসি রোল নাম্বার
- এসএসসি রেজিস্ট্রেশন নাম্বার
- পরীক্ষার সাল ও বোর্ডের নাম
- শিক্ষার্থীর নিজের মোবাইল নাম্বার
- অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্র
- আবেদনকৃত কলেজের তালিকা ও তথ্য
এবার এসব কিছু গোছানো হয়ে গেলে আবেদনের স্টেপ গুলো অনুসরণ করুন।
স্টেপ ১: কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইট এ প্রবেশ
কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইটঃ http://xiclassadmission.gov.bd/
কলেজে ভর্তি আবেদন করার জন্য প্রথমে আপনাকে কলেজে ভর্তির ওয়েবসাইটে প্রবেশ করতে হবে। নিচে দেওয়া ছবি থেকে ড্যাশবোর্ডটির দিকে ভালোভাবে লক্ষ্য করুন।
ছবিটিতে হাতের বাম পাশে মেনুগুলোতে দেখা যাচ্ছে আবেদন নীতিমালা, আবেদনের নির্দেশিকা, পেমেন্ট পদ্ধতি এবং বোর্ড লগইন। আবেদন করার পূর্বে আবেদনের নীতিমালা এবং আবেদনের নির্দেশিকা গুলো পড়ে নেওয়া উত্তম। তবে এবার আর্টিকেলটি পড়লে আপনি সেগুলো পড়া বিহীন সঠিক উপায়ে কলেজে ভর্তির আবেদন করতে সক্ষম হবেন।
স্টেপ ২: কলেজে ভর্তি আবেদন Fee প্রদান
বলে রাখা ভালো যে, ভর্তি আবেদনের ক্ষেত্রে অনলাইন আবেদন করার পূর্বে পেমেন্ট করে নিতে দিতে হবে। পূর্বে পেমেন্ট না করলে কোনভাবেই অনলাইন আবেদন করা যাবে না। কলেজে ভর্তি আবেদন ফ্রি কিভাবে পরিশোধ করবেন সেটি বিস্তারিত জানানো আছে “পেমেন্ট পদ্ধতি” নামক অপশনটিতে। অপশনটিতে ক্লিক করুন।
উপরে দেওয়া ছবিটিতে লক্ষ্য করলেই বুঝতে পারবেন যে, ভর্তি আবেদন ফি জমা দেওয়ার জন্য বিকাশ, নগদ, সোনালী ব্যাংক, উপায়, ওকে ওয়ালেট, ট্যাপ ইত্যাদি পেমেন্ট গেটওয়ের মাধ্যমে। আপনি যে পদ্ধতিতে পেমেন্ট করতে চাচ্ছেন সেটির উপরে ক্লিক করলে আবেদনফীর জমা দেওয়ার নিয়ম দেখতে পারবেন। সেখানে থাকা নিয়ম অনুযায়ী পেমেন্ট করে পরবর্তীতে পুনরায় একই ওয়েবসাইটে ফিরে আসুন।
Note: কলেজে ভর্তি আবেদনে ফ্রি নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫০ টাকা। যেকোনো মাধ্যমে ১৫০ টাকা পেমেন্ট প্রদান করলেই ভর্তি আবেদন করার পরবর্তী কার্যক্রম করতে পারবেন।
এ পর্যায়ে বিকাশের মাধ্যমে ফি প্রদানের নিয়ম কানুনগুলো ভিডিও সহকারে নিচে তুলে ধরা হলোঃ
- বিকাশ অ্যাপে লগিন করুন
- “আরো দেখুন” বা “See more” এ ক্লিক করুন”আরো দেখুন বা See more এ ক্লিক করুন
- “এডুকেশন ফি” বা “Education Fee” তে ক্লিক করুন
- নিচে থেকে XI Class Admission এ ক্লিক করুন
- বোর্ড, পাশের সাল, সিলেক্ট করুন এবং রোল ও আপনার মোবাইল নম্বর দিয়ে এগিয়ে যান
- সব শেষে আপনারত বিকাশ পিন দিয়ে পেমেন্ট সম্পন্ন করুন।
স্টেপ ৩: কলেজে ভর্তির অনলাইন আবেদন
ধরে নিচ্ছি ইতিমধ্যে আপনার ভর্তি আবেদন ফি জমা দেওয়া শেষ। এবার পুনরায় আপনাকে এই লিংকে ক্লিক করে অনলাইন আবেদন প্রসেসে চলে আসতে হবে। নিচের ছবিটি লক্ষ্য করুন।
অনলাইন আবেদন শুরু করার প্রথম ধাপে আপনার এসএসসি এর রোল নাম্বার, যে বোর্ড থেকে পরীক্ষা দিয়েছেন সে বোর্ডের নাম, পাশের বছর ও আপনার রেজিস্ট্রেশন নাম্বার দেয়ার পাশাপাশি নিচে থাকা ক্যাপচা কোডটি সাবমিট করে Next বাটনে ক্লিক করুন।
স্টেপ ৪: পারসোনাল ইনফরমেশন
সবকিছু ঠিকঠাক থাকলে নিজের ছবিটির মতো ইন্টারফেস আসবে, যেখানে আপনার নাম, বাবার নাম, মায়ের নাম, সহ জিপিএ দেখানো হবে।
এবার আপনি নিশ্চিত হতে পারেন যে আপনি সঠিক উপায়ে এগোচ্ছেন। এবার পরবর্তী ধাপে যাওয়ার পালা।
এই পর্যায়ে শিক্ষার্থীর মোবাইল নাম্বার, অভিভাবকের জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার, এবং অভিভাবকের সঙ্গে আবেদনকারীর সম্পর্ক উল্লেখ করে দিতে হবে। সব শেষে আপনার মুক্তিযোদ্ধা কোটা থাকলে টিক মার্ক দিয়ে পরবর্তী ধাপে যান।
স্টেপ ৫: কলেজ সিলেক্টশন
এই ধাপে আপনাকে কলেজ সিলেক্ট করতে হবে, নিয়ম অনুযায়ী সর্বনিম্ন পাঁচটি এবং সর্বোচ্চ দশটি কলেজ সিলেক্ট করতে পারবেন। কলেজ সিলেকশনের ক্ষেত্রে আপনি দেশের যে কোন স্থানের যে কোন কলেজ বাছাই করতে পারবেন, কেবল এমনটা নয় যে আপনি যে বোর্ডে পরীক্ষা দিয়েছেন সে বোর্ডেই কলেজ বাছাই করতে পারবেন। তাহলে নিজের ছবিটি লক্ষ্য করুন এবং দেখুন কিভাবে কলেজ বাছাই করবেন এ পর্যায়ে এসে।
ছবিটিতে লক্ষ্য করুন হাতের বাম পাশে অনেকগুলো অপশন রয়েছে যেগুলো সাহায্যে আপনি কলেজ বাছাই করতে পারবেন। প্রথমেই থাকছে বোর্ড এর নাম আপনি যে বোর্ড থেকে পরীক্ষা দিয়েছেন সে বোর্ড সিলেক্ট করুন, এখানে সাধারণত দুইটা বোর্ড রয়েছে একটি জেনারেল বোর্ড আর আরেকটি মাদ্রাসা।
এরপর আপনি যে District এর কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেই District টি সিলেক্ট করুন। এবং তার পরপরই থানা এবং ওই থানায় থাকা কলেজ গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি বাছাই করুন।
যখন কলেজ সিলেট করবেন তখন সে কলেজের শিফট ভার্সন গ্রুপ এবং জেন্ডার গুলো দেখানো হবে। সেগুলোর ভিত্তিতে আপনি আপনার পছন্দ বাছাই করতে পারেন। আপনি কোন শিফট গ্রহণ করবেন, কোন ভার্সন কিংবা কোন গ্রুপ তা একেক করে দিয়ে যাবেন। পাশাপাশি দেখতে পারবেন কলেজে কোন বিভাগে কয়টি সিট খালি রয়েছে।
সবকিছু ঠিকভাবে সাবমিট করা হয়ে গেলে কলেজটি যুক্ত করে ফেলুন নিচে থাকা Add the college অপশনটি ক্লিক করে। এভাবে একেক করে সর্বনিম্ন পাঁচটি থেকে শুরু করে সর্বোচ্চ দশটি কলেজ বাছাই করতে পারবেন।
সবশেষে আপনার আবেদনটি প্রিভিউ করতে বলবে যেখানে আরেকবারের মতো চেক করে নিবেন সব ঠিক রয়েছে কিনা তারপর ফাইনালি সাবমিট করবেন। সাবমিট করার পর একটি পিডিএফ দেখানো হবে যা ডাউনলোড করে রেখে দিবেন অথবা প্রিন্ট আউট করে নিবেন।
একইসাথে আপনার প্রদানকৃত মোবাইল নম্বরে একটি ম্যাসেজ আসবে। সেই ম্যাসেজে একটি সিকিউরিটি কোড থাকবে। এই সিকিউরিটি কোড দিয়ে আবেদন চলাকালীন সময়ে আপনি আপনার পছন্দের কলেজের তালিকা সংশোধন বা পরিবর্তন করতে পারবেন। এক্ষেত্রে আবেদনের ওয়েবসাইটে গিয়ে Update application অপশন থেকে আবএদন পরিবর্তন করতে পারবেন।
ব্যাস আপনার কলেজে ভর্তির আবেদন করা সম্পন্ন হলো।
কোন কলেজে কত পয়েন্ট লাগবে
উপরে জানানো হয়েছে আবেদন পদ্ধতি সম্পর্কে। তবে, প্রশ্ন থেকেই যায় যে, আপনি যে কলেজটিতে আবেদন করবেন সে কলেজের নিজস্ব ক্রাইটেরিয়া অনুযায়ী আপনি সেই কলেজে আবেদন করতে পারবেন কিনা তা জানবেন কিভাবে? এক্ষেত্রে জানতে হবে কোন কলেজে কত পয়েন্ট লাগবে ভর্তি হতে। আপনার প্রশ্নটির উত্তর এর পাশাপাশি, কলেজ ভিত্তিক পয়েন্ট জানার কাজটিতে সহজ করতে এবার প্রতিটা বিভাগের আলাদা আলাদা করে কলেজের ক্রাইটেরিয়া গুলো উপস্থাপন করা হলো:
ঢাকা বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
বরিশাল বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
চট্টগ্রাম বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
কুমিল্লা বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
দিনাজপুর বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
যশোর বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
ময়মনসিংহ বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
রাজশাহী বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
সিলেট বিভাগের কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
মাদ্রাসা বোর্ডে কোন কলেজে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে তা দেখতে জন্য এখানে ক্লিক করুন
এখানে প্রতিটি বিভাগের কলেজ গুলো তে ভর্তির ক্ষেত্রে যে সর্বনিম্ম পয়েন্ট রয়েছে তা দেয়া আছে। তাই সহজেই এখান থেকে চেক করে নিতে পারবেন যে আপনি যে কলেজে ভর্তি হতে ইচ্ছুক সেখানে ভর্তি হতে কত পয়েন্ট লাগবে।
কলেজে ভর্তি আবেদনের ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ তারিখ সমূহ
প্রথম পর্যায়ে আবেদন শুরু | ১০ আগস্ট ২০২৩ |
প্রথম পর্যায়ে আবেদন শেষ | ২০ আগস্ট রাত ১১ টা পর্যন্ত |
দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদন শুরু | ১২ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |
দ্বিতীয় পর্যায়ে আবেদন শেষ | ১৪ সেপ্টেম্বর রাত আটটা পর্যন্ত |
তৃতীয় পর্যায়ে আবেদন শুরু | ২০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ |
তৃতীয় পর্যায়ে আবেদন শেষ | ২১ সেপ্টেম্বর রাত আটটা পর্যন্ত |
বিভিন্ন কলেজে ভর্তির যোগ্যতা
যেহেতু একটি আবেদনের মাধ্যমেই প্রতিটি কলেজ নিজেদের প্রতিষ্ঠানের জন্য শিক্ষার্থীকে বেছে নেবে, সেক্ষেত্রে প্রতিটি প্রতিষ্ঠানই নিজেদের কিছু যোগ্যতার মানদণ্ডর নির্দেশনা দিয়ে রেখেছে। উক্ত মানদণ্ড অনুযায়ী শিক্ষার্থীদের বাছাই করা হবে। এবার শুনুন কিছু জনপ্রিয় কলেজে ভর্তির যোগ্যতা এর মানদন্ড গুলো দেখে নেয়া যাক।
ঢাকা কলেজে ভর্তির যোগ্যতা
ঢাকার মধ্যে যতগুলো কলেজ রয়েছে তাদের মধ্য থেকে সবচেয়ে সেরা কলেজ গুলোর মধ্যে একটি হল ঢাকা কলেজ। ঢাকা কলেজে তিনটি বিভাগে শিক্ষার্থীদের ভর্তি করানো হয়। বিভাগ ভিত্তিক ভর্তির যোগ্যতাও ভিন্ন হয়ে থাকে।
একজন বিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী ঢাকা কলেজে ভর্তি হতে তার অবশ্যই জিপিএ ৫:০০ হতে হবে। একইভাবে ব্যবসা বিভাগের শিক্ষার্থী যদি ঢাকা কলেজে ভর্তি হতে চায় তাহলে তার জিপিএ থাকতে হবে ৪:৫০ । অন্যদিকে মানবিক বিভাগের কোন শিক্ষার্থী ঢাকা কলেজে ভর্তি হতে চাইলে তার সর্বনিম্ন জিপিএ হতে হবে ৪:৮৫। পাশাপাশি এক বিভাগ থেকে অন্য বিভাগে পরিবর্তন হতে চাইলে, যে বিভাগে পরিবর্তন হবে সে বিভাগের যোগ্যতা অনুযায়ী জিপিএ অর্জন করতে হবে।
নটরডেম কলেজে পড়ার যোগ্যতা
আপনি যদি নটরডেম কলেজে পড়তে চান তাহলে, আপনি বিজ্ঞান বিভাগের হলে উচ্চতর গণিত সহ জিপিএ ৫:০০ থাকতে হবে। অন্যদিকে মানবিক বিভাগের জন্য জিপিএ ৩:০০ থাকতে হবে এবং ব্যবসা বিভাগের জন্য জিপিএ ৪:০০ থাকতে হবে।
আবার বিভাগ পরিবর্তনের ক্ষেত্রে, বিজ্ঞান বিভাগ থেকে ব্যবসা বিভাগে আসলে জিপিএ ৪:৫০ লাগবে। অন্যদিকে বিজ্ঞান ও ব্যবসা বিভাগ হতে মানবিক বিভাগে আসলে জিপিএ ৩:৫০ লাগবে।
অন্যান্য কলেজের ভর্তি যোগ্যতা
তাছাড়া আপনি যদি অন্যান্য কলেজের ভর্তির যোগ্যতা সম্পর্কে জানতে চান, তাহলে সে কলেজের ওয়েবসাইটে নোটিশ বোর্ডে দেখতে পারেন। অথবা উপরে বিভাগ ভিত্তিক কলেজের পয়েন্টের যে ক্রাইটেরিয়া প্রদান করা হয়েছে সেগুলো থেকেও চেক করতে পারেন।
পরিশেষে কিছু কথা
এই ছিল বেশ কিছু তথ্য কলেজে ভর্তির আবেদন করার নিয়ম সংক্রান্ত। আর্টিকেলটিতে জানিয়েছি, “কিভাবে অনলাইনে কলেজে ভর্তির আবেদন করবেন?” পাশাপাশি আরো ছিলো আবেদন করা ও কলেজে ভর্তি হওয়ার সংক্রান্ত বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য। আশা করি এবারের আর্টিকেলটির মাধ্যমে কলেজে ভর্তি আবেদন করার নিয়ম সংক্রান্ত যাবতীয় সকল ব্যাপার সম্পর্কে অবগত করতে সক্ষম হয়েছি, ধন্যবাদ।