আজকাল যাবতীয় অফিসিয়াল কাজ অনলাইনেই করা সম্ভব। ভোটার আইডি কার্ডের ক্ষেত্রেও তাই৷ নতুন ভোটাররা তাই অনলাইনেই রেজিষ্ট্রেশন করছে। আপনিও চাইলে অনলাইনে আপনার ভোটার আইডি কার্ড সংগ্রহ করতে পারেন। এর জন্য অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম জানা চাই।
অনলাইনে এনআইডি কার্ড করা খুবই সহজ। অল্প কয়েকটি ধাপ ফলো করে আপনিও এটি পারবেন৷ কীভাবে? চলুন দেখে নেওয়া যাক।
অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম; সহজ ১০টি ধাপ
অফিসে বার বার যাওয়া আসার ধকল না নিয়ে অনেকেই এখন ভোটার আইডির জন্য অনলাইন রেজিস্ট্রেশন করছেন। ঘরে বসে অনলাইন রেজিষ্ট্রেশন করতে নিম্নোক্ত ধাপগুলো ফলো করতে পারেন। ভিডিওটিও ফলো করতে পারেন।
ধাপ – ০১: ভোটার আইডির জন্য অনলাইন আবেদন করতে প্রথমে আপনাকে http://services.nidw.gov.bd/ উক্ত লিংকে প্রবেশ করতে হবে। এরপর নীচের ছবির মতো একটি পেজ আসবে।
ধাপ – ০২: এবার নতুন ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে “আবেদন করুন” বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনি এবার নীচের ছবির মতো একটি ফর্ম দেখতে পাবেন।
ধাপ – ০৩: এবার উক্ত ফর্মে আপনার নাম ইংরেজিতে লিখুন। তারপর জন্ম তারিখ দিন ও ক্যাপচা লিখে বহাল বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ – ০৪: বহাল বাটনে ক্লিক করার পর নীচের পেজটি আসবে। সেখানে আপনার মোবাইল নাম্বারটি লিখুন এবং “বার্তা পাঠান” বাটনে ক্লিক করুন। এরপর আপনার মোবাইলে ৬ ডিজিটের একটি কোড আসবে।
ধাপ -০৫: “বার্তা পাঠান” বাটনে ক্লিক করার পর নীচের পেজটি আপনার স্ক্রিনে আসবে। এবং সেইসাথে আপনার নাম্বারে একটি কোড আসবে। কোডটি সাবমিট করুন। এবং “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ – ০৬: এরপর আপনাকে নিম্নোক্ত পেজে নিয়ে যাবে। সেখানে আপনার ইউজার নেম চাইবে এবং একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে বলবে। ইউজার নেম লিখে একটি পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং পাসওয়ার্ডটি মনে রাখুন। পরবর্তীতে আইডিতে লগইন করার সময় পাসওয়ার্ডটি লাগবে।
পাসওয়ার্ড সেট করার পর “বহাল” বাটনে ক্লিক করুন। ব্যাস্, আপাতত এই পর্যায়ে আপনার একটি একাউন্ট তৈরি হবে।
ধাপ – ০৭: এবার নীচের ছবির মতো একটি পেজ আপনি দেখতে পাবেন। সেখানে “প্রোফাইল” অপশনে ক্লিক করলে কিছু ইনফরমেশন চাইবে। “এডিট” বাটনে ক্লিক করে সঠিক ইনফরমেশন দিন।
ধাপ – ০৮: “এডিট” বাটনে ক্লিক করার পর নিম্নোক্ত পেজটি আপনার সামনে আসবে৷ সেখানে বড় একটি ফর্ম দেখতে পাবেন। সেখানে আপনার ব্যক্তিগত তথ্যাদি সাবমিট করতে হবে।
পিতা মাতার তথ্যাদিসহ আরো যাবতীয় তথ্য যেমন শিক্ষাগত যোগ্যতা, পেশা, ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার ইত্যাদি যাবতীয় ইনফরমেশন ভালোভাবে পূরণ করতে হবে।
এরপর “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করুন এবং আপনার স্থায়ী ও বর্তমান ঠিকানা সঠিকভাবে সিলেক্ট করুন। সবকিছু সঠিকভাবে পূরণ করা হয়ে গেলে “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করে পরের ধাপে যান।
ধাপ – ০৯: “পরবর্তী” বাটনে ক্লিক করার পর কাগজপত্র সাবমিট করার একটি অপশন আসবে। তবে কাগজপত্র অফিসে জমা দিতে হবে। তাই এখানে শুধু “নিশ্চিত করুন” বাটনে টিক দিয়ে “সাবমিট” বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ – ১০: সাবমিট বাটনে ক্লিক করার পর পর নিম্নের পেজটি আসবে। এখানে আপনি ডাউনলোড অপশন দেখতে পাবেন। ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে পেজটি ডাউনলোড করে নিন। এবং পরবর্তীতে প্রিন্ট করে নিন।
প্রিন্ট করার পর ফর্মের ‘অপর পাতা’য় আবেদনকারীর সাক্ষর দিতে হবে। এবং ৩৪ ও ৩৫ নম্বর ক্রমিকে আপনার যেকোনো একজন আত্মীয়ের ভোটার আইডি নম্বর এবং সাক্ষর লাগবে।
এরপর ৪০, ৪১, ও ৪২ নম্বর ক্রমিকে আপনার এলাকার যেকোনো একজন জনপ্রতিনিধির নাম, ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার এবং সাক্ষর লাগবে। এবং সাক্ষরের নীচে অবশ্যই তাদের সীল ব্যবহার করতে হবে।
এরপর ৪৩ নম্বর ক্রমিকে আপনার সাক্ষর ও তারিখ দিয়ে প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস নিয়ে নির্বাচন অফিসে যান। এই হলো অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম কানুন।
নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস
প্রিন্ট করা ফর্মটির সাথে নিম্নোক্ত ডকুমেন্টস নিয়ে আপনাকে নির্বাচন অফিসে জমা দিতে হবে। ডকুমেন্টসগুলি হলো:
- আবেদনকারীর অনলাইন জন্মনিবন্ধন সনদ। এটি বাধ্যতামূলক।
- আবেদনকারীর এস-এস-সি ও সমমানের পরীক্ষার সনদ। যাদের পড়াশোনা হয়নি তাদের ক্ষেত্রে এটি লাগবে না।
- পিতামাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি।
- আবেদনকারী যদি বিবাহিত হোন, তবে তার বৈবাহিক সনদ এবং স্বামী/স্ত্রীর এনআইডি কার্ডের ফটোকপি দিতে হতে পারে।
- আপনার রক্তের গ্রুপ পরীক্ষার রিপোর্ট। যদিও এই ডকুমেন্টসটি বাধ্যতামূলক নয়, তবে দিতে পারলে ভালো।
- আপনার এলাকার জনপ্রতিনিধি যেমন চেয়ারম্যান/পৌর মেয়র/ওয়ার্ড মেম্বর/ওয়ার্ড কাউন্সিলরের প্রত্যয়নপত্র। এর জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট কোনো প্রতিনিধির থেকে প্রত্যয়নপত্র সংগ্রহ করতে হবে।
- নাগরিকত্ব সনদ। (বাধ্যতামূলক)
- আপনার বাড়ীর যেকোন একজন সদস্যের নামে বিদ্যুৎ বিল/ পানি বিল/ গ্যাস বিলের কপি। (বাধ্যতামূলক)
- বাড়ি ভাড়ার রশিদ/ চৌকিদারি ট্যাক্স রশিদ/ পৌর করের রশিদ/ (বাধ্যতামূলক)। বাড়ির যেকোনো একজন সদস্য হলেই চলবে।
- যাদের বয়স অনেক বেশি তাদের ক্ষেত্রে পূর্বে ভোটার হয়নি মর্মে বাধ্যতামূলক অঙ্গিকারনামা।
- পাসপোর্টের কপি। (যদি থাকে)
- ড্রাইভিং লাইসেন্স এর কপি। (যদি থাকে)
উপরিউক্ত ডকুমেন্টসগুলির মধ্যে যা যা আপনার নিকট আছে বা আপনার জন্য অত্যাবশ্যক সেগুলো উক্ত (অনলাইনে আবেদন করার ফর্ম) ফরমের সাথে পিন আপ করে নির্বাচন অফিসে জমা দিন। সংশ্লিষ্ট রেজিষ্ট্রেশন অফিসারের পরামর্শ অনুযায়ী কাগজপত্রগুলো জমা দিন।
অফিস থেকে আপনার ছবি, স্বাক্ষর, হাতের ছাপ ও আই স্ক্যানিং নেওয়ার পর অফিসার আপনাকে ২ নং নিবন্ধন ফরমের নীচের অংশটি কেটে দিবে। সেই স্লিপটি নিয়ে আপনি বাসায় আসবেন এবং অতি শীঘ্রই আপনার ফোনে ১০ ডিজিটের একটি নাম্বার আসবে। এটি আপনার এনআইডি নাম্বার।
এনআইডি নাম্বার পাওয়ার পর অনলাইন থেকে আপনার ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড করতে পারবেন। এরপর সেটি প্রিন্ট ও লেমিনেটিং করে এর মাধ্যমে যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।
অনলাইন থেকে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম
ভোটার আইডি কার্ড নাম্বার পাওয়ার পর আপনি খুব সহজেই আপনার এনআইডি ডাউনলোড করতে পারবেন। এর জন্য আপনি ২টি উপায় অবলম্বন করতে পারেন।
এক. নিবন্ধন অফিসের ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
দুই. ওয়েবসাইটের মাধ্যমে।
চলুন ২টি উপায়েই ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়মগুলো দেখে নিই।
ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বের করার উপায়
ভোটার আইডি কার্ড ডাউনলোড ও চেক করার নিয়ম কানুন নিয়ে আমাদের একটি পূর্ণাঙ্গ আর্টিকেল রয়েছে। সেটি পড়ে নিতে পারেন। এছাড়াও এই আর্টিকেলেও আমরা সংক্ষিপ্ত আকারে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়মটি তুলে ধরলাম।
- প্রথমে আপনাকে যেকোনো একটি ব্রাউজার থেকে এই লিংকে ঢুকতে হবে।
- এরপর আপনার সামনে একটি পেজ আসবে যেখানে আপনার আইডি কার্ডের নাম্বার, ও জন্ম তারিখ চাইবে এবং আপনাকে একটি ক্যাপচা লিখতে বলবে।
- এই অংশে ভালোভাবে সবকিছু লিখুন। আইডি নাম্বার অথবা জন্ম তারিখ কোনোকিছু ভুল হলে আপনি পরবর্তী পেজে যেতে পারবেন না।
- সবকিছু ঠিকমতো লেখার পর “ভোটার তথ্য দেখুন” অপশনে ক্লিক করে আপনি আপনার ভোটার আইডি কার্ড দেখতে পাবেন। এবং নীচে ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে
- এরপর ডাউনলোডকৃত ফাইলটি প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিন। এটিই আপনার ভোটার আইডি কার্ড। এর মাধ্যমে আপনি যাবতীয় কাজ করতে পারবেন।
আ্যাপ এর মাধ্যমে ভোটার আইডি কার্ড বের করার নিয়ম
- প্রথমে আপনাকে গুগল প্লে স্টোর থেকে NID wallet আ্যাপটি ডাউনলোড করতে হবে।
- এবার জাতীয় পরিচয়পত্রের ওয়েবসাইটে ঢুকে সাইনআপ করতে হবে।
- যাবতীয় তথ্যাদি সুন্দরমতো পূরণ করার পর আপনার মোবাইল নাম্বার দিয়ে একটা ৬ ডিজিটের কোড রিসিভ করুন।
- কোডটি যথাস্থানে লেখার পর একটি QR কোড দেখতে পাবেন। কোডটি NID Wallet আ্যাপ দিয়ে স্ক্যান করুন এবং পরবর্তী ধাপে যান।
- এই ধাপে আপনাকে ফেস ভ্যারিফিকেশন করতে হবে। NID wallet আ্যাপ এর মাধ্যমে নির্দেশনা অনুযায়ী আপনার ফেসের ছবি তুলুন।
- ফেস ভ্যারিফিকেশন সম্পন্ন হলে আ্যাপ থেকে আপনাকে একটি পাসওয়ার্ড সেট করতে বলবে। পাসওয়ার্ড সেট করুন। এবং সেটি মনে রাখুন।
- পাসওয়ার্ড সেট করা হলে সাথে সাথে আপনার NID ওয়েবসাইটে লগইন হবে। সেখানে আপনার প্রোফাইল দেখতে পাবেন। সেখানে একটি ডাউনলোড অপশন থাকবে। ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে আপনার আইডি কার্ড ডাউনলোড করে নিন এবং পরে প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিন।
অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ড সংশোধন করার নিয়ম
অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার সময় অজ্ঞাত বশত কোনো ভুল হতে পারে। যেমন নামের বানান ভুল হওয়া অথবা জন্মতারিখ। যেকোনো ভুলই হোক না কেন এতে ভয় পাওয়ার কিছু নেই৷ নির্দিষ্ট ফি দিয়ে আপনি চাইলে সেই ভুল সংশোধন করতে পারেন।
এছাড়াও অনেকে নাম পরিবর্তন অথবা বিবাহবিচ্ছেদ হওয়ায় স্বামী-স্ত্রীর নাম ভোটার আইডি থেকে বাদ দিতে চান। নিম্নোক্ত নির্দেশনা মোতাবেক এসকল কাজ আপনি কোনো ঝামেলা ছাড়াই সম্পন্ন করতে পারেন। দেখে নিন কীভাবে-
- প্রথমে লিংকে ঢুকে আপনার ভোটার আইডি কার্ডের নাম্বার এবং আপনার সেট করা পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করতে হবে।
- এরপর একাউন্টের ভুল সংশোধনের জন্য ফি পরিশোধের একটি লিংক পাবেন।
- লিংকে প্রবেশ করুন এবং রকেট একাউন্টের মাধ্যমে নির্দিষ্ট ফি পরিশোধ করুন। সোনালি ব্যাংকের মাধ্যমেও উক্ত ফি পরিশোধ করতে পারবেন।
- এরপর আপনার এনআইডির যাবতীয় তথ্য পরিবর্তন করতে পারবেন। নির্দিষ্ট কিছু তথ্য পরিবর্তন করতে নির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্টস দরকার পড়বে। এ সম্পর্কে বিস্তারিত আপনি ওয়েবসাইটেই দেখতে পাবেন।
- তথ্য সংশোধন হয়ে গেলে সাবমিট করে দিন। অনুমোধন হলে আপনি মোবাইলে একটি মেসেজ পাবেন। এরপর ওয়েবসাইট থেকে সংশোধিত ভোটার আইডি ডাউনলোড করে প্রিন্ট নিতে পারবেন। প্রিন্ট করে লেমিনেটিং করে নিন।
অনলাইনে ভোটার আইডি সংশোধন করতে কী কী লাগে
অনলাইনে আপনি যেসব তথ্য সংশোধন করবেন সেসব তথ্যের প্রতিটার ক্ষেত্রে নির্দিষ্ট কিছু ডকুমেন্টস দরকার পড়বে। একনজর দেখে নিন যেসব ডকুমেন্টস আপনার প্রয়োজন হতে পারে।
ভোটার আইডি কার্ডের নাম সংশোধনের জন্য
- জন্ম নিবন্ধন।
- মাধ্যমিক বা উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষার সনদপত্র।
- পাসপোর্টের কপি।
ঠিকানা পরিবর্তনের জন্য
- বিদ্যুৎ বিল। অথবা,
- পানির বিলের কাগজ।
স্বামী স্ত্রীর নাম পরিবর্তনের জন্য
- কাবিননামা।
- স্বামী স্ত্রীর ভোটার আইডি কার্ডের ফটোকপি।
- ডিভোর্স পেপার।
আরো পড়ুনঃ বয়স্ক ভাতা অনলাইন আবেদন করার নিয়ম
সাধারণ জিজ্ঞাসা
উত্তর: আপনি যেকোনো সময় ভোটার আইডি কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারবেন। উপরিউক্ত নির্দেশনাবলি সেক্ষেত্রে আপনার কাজে লাগবে।
উত্তর: যেকোনো দেশ থেকেই আপনি অনলাইনে ভোটার আইডি কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারবেন। কোনো কারণে যদি ওয়েবসাইটে ঢুকতে সমস্যা হয়, তাহলে ভিপিএন ইউজ করে লোকেশন বাংলাদেশ সেট করে আপনি এপ্লাই করতে পারেন।
উত্তর: এক্ষেত্রে আপনার জেলার নির্বাচন অফিস থেকে আপনি কার্ডটি সংগ্রহ করতে পারবেন। সেখানে পাওয়া না গেলে রিইস্যুর জন্য আবেদন করে আসবেন। কিছুদিন পর মোবাইলে একটি ম্যাসেজ পেলে অনলাইন থেকে কার্ডটি ডাউনলোড করতে পারবেন।
উত্তর: না। ভোটার আইডি কার্ডে পদবি, পেশা, ধর্ম ইত্যাদি কোনোকিছুই যুক্ত করার অপশন নেই।
উত্তর: অনলাইন অথবা নির্বাচন অফিস থেকে ভোটার আইডি কার্ডে সংগ্রহ করা যাবে। তবে অবশ্যই যেই উপজেলায় রেজিষ্ট্রেশন করেছেন সেই উপজেলার নির্বাচন অফিসে যোগাযোগ করতে হবে। তবে অনলাইন থেকে সংগ্রহ করলে যেকোনো জায়গা থেকেই করা যায়।
আরো পড়ুনঃ অনলাইনে ট্রেনের টিকিট কাটার নিয়ম
শেষ কথা
অনলাইনে নতুন ভোটার আইডি কার্ড করার নিয়ম খুবই সহজ যদি সঠিক উপায়ে তা করতে পারেন। এর জন্য চাই সঠিক নির্দেশনা।
উপরে উল্লিখিত তথ্যগুলি এক্ষেত্রে আপনার কাজে আসবে। প্রয়োজনে অন্যের সাহায্য নিতে পারেন।
এছাড়াও কোনো কারণে যদি ভোটার আইডি কার্ড করতে সমস্যা হয় তবে আমাদের কমেন্ট বক্সে এসে জানাতে পারেন। আমরা আপনার সমস্যার সমাধান নিয়ে দ্রুত হাজির হবো।