২০২৪ সালে মোবাইল কেনার আগে যা জানা দরকার

আমাদের খুব শখের একটি বস্তু হচ্ছে মোবাইল ফোন। এটি আমাদের নিত্যদিনের সঙ্গী। আমাদের সারা দিনের সুখে দুঃক্ষে,হাসি আনন্দে, সবার খোঁজখবর নেওয়ার কাজে মোবাইল অত্যাবশকীয়। মোবাইল দিয়ে কেউ কাজ করে,কেউ পড়ালেখার কাজে ব্যবহার করে,কেউবা শুধু যোগাযোগের মাধ্যম হিসেবে কাজে লাগায়। তাই এই শখের মোবাইল কিনার আগে কিছু জিনিস জেনে নিতে হবে। চলুন মোবাইল কেনার আগে যা জানা দরকার সেসব বিষয়গুলো জেনে নেই।

মোবাইল কেনার আগে যা যা জানা দরকার
মোবাইল কেনার আগে করণীয়

মোবাইল কি?

উইকিপিডিয়া মতে, মোবাইল ফোনসেলুলার ফোন, হ্যান্ড ফোন বা মুঠোফোন (ইংরেজি: Mobile phone তুর্কি:cep telefonu ) তারবিহীন টেলিফোন বিশেষ। মোবাইল অর্থ ভ্রাম্যমান বা “স্থানান্তরযোগ্য”। এটি সাধারণত চতুর্ভুজ আকৃতির হয়ে থাকে। বিভিন্ন সেল নিয়ে গঠিত হওয়ায় মোবাইল ফোনকে সেলফোনও বলা হয়।

মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধা ও অসুবিধা

সুবিধাঃ মোবাইল ফোন ব্যবহারের সুবিধা অনেক। এটি সহজেই বহন করা যায়। মোবাইল ফোন সহজেই বহনযোগ্য, এর মাধ্যমে মূহুর্তেই সকল খবরাখবর পাওয়া যায়।

অনেকেই নিজের ব্লগ পরিচালনার জন্য মোবাইল ব্যবহার করেন। কেউবা নিজের মোবাইল দিয়ে ভিডিও তৈরি করে ইউটিউব থেকে আয় করছে। আবার মোবাইলের মাধ্যমে ভিডিও দেখা ও গান শুনা যায়।

অনেকেই বেশি দাম দিয়ে মোবাইল কিনে। কিন্তু বেশি দিন ব্যবহার করা যায়না। তখন কপাল চাপড়ানো ছাড়া কিছুই করার থাকেনা । তাই মোবাইল ফোন সঠিকভাবে ব্যবহার ও সর্বোচ্চ সার্ভিস পেতে হলে দেখেশুনে মোবাইল কিনতে হবে।

অসুবিধাঃ মোবাইল ফোনের মাধ্যমের অনেকেই বিভিন্ন গেমস, ফেসবুকে আসক্ত হয়ে পড়েছে। এতে সামাজিক উন্নয়নে বাধা সৃষ্টি হচ্ছে। তবে খারাপ দিক বর্জন করে ভালো দিক গ্রহণ করাই আমাদের করণীয়।

মোবাইল কেনার আগে করণীয়

মোবাইল কেনার আগে ডিজাইন বাছাই করুন

ডিজাইন অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। কারণ, আপনার ফোনটি দেখতে সুন্দর না হলে বেশি টাকা দিয়ে কিনার মানেই হয়না। আগে ফোনটি দেখতে সুন্দর হতে হবে। তাই মোবাইল ফোন কেনার আগে ডিজাইন বেছে নিন। এক্ষেত্রে এই মোবাইল রিভিউ সাইট ব্যবহার করতে পারেন।

অপারেটিং সিস্টেম: অ্যানড্রয়েড,  iOS  বা অন্যান্য?

মোবাইল ফোন কেনার আগে অবশ্যই অপারেটিং সিস্টেম বাছাই করে নিতে হবে। কারণ মোবাইল ফোনের সফটওয়্যার রিলেটেড সকল এক্সপেরিয়েন্স অপারেটিং সিস্টেমের উপরই নির্ভর করে।

অ্যানড্রয়েড

বর্তমানে বিশ্ব বাজারে রাজত্ব করছে অ্যানড্রয়েড। iOS এর তুলনায় এটি মার্কেটে ব্যাপক জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম ফ্রি হওয়ায় অনেক কোম্পানি এই অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহার করে। তাছাড়া এটি বেশ ফ্লেক্সিবল। এতে আধুক সব ফিচার দিনে দিনে আপডেট হচ্ছে। তাই অ্যাপ ডেভেলপাররা তাদের অ্যাপ তৈরিতে অ্যানড্রয়েড অপারেটিং সিস্টেম বেছে নিচ্ছেন।

iOS বা আইওএস অপারেটিং সিস্টেম

আরেকটি অপারেটিং সিস্টেম হচ্ছে আইওএস অপারেটিং সিস্টেম। আইফোনগুলো এই অপারেটিং সিস্টেম দ্বারা পরিচালিত হয়। এটি মার্কেটে ২ নম্বরে অবস্থান করছে।

তাই মোবাইল ফোন কিনার আগে আপনার পছন্দের অপারেটিং সিস্টেমটি বেছে নিন।

মোবাইল কেনার আগে স্মার্টফোন প্রসেসর সম্পর্কে জানুন

সিস্টেম অন চিপ বা প্রচলিত সহজ কথায় সিপিইউ। CPU বা সিপিইউ হচ্ছে স্মার্টফোনের ব্রেইন। এর মাধ্যেই ইন্টিগ্রেটেড থাকে পছন্দের স্মার্টফোনের প্রসেসর, গ্রাফিক প্রসেসর,  ক্যাশ ও এছাড়াও প্রয়োজনীয় বিভিন্ন ওয়্যারলেস মডিউল। এটাকে চিপসেট বলা হয়। আবার কেউবা শুধু প্রসেসরও বলে থাকেন। তাহলে নিশ্চয়ই বুঝতেই পারছেন যে মোবাইল ফোনের জন্য প্রসেসর কতটা গুরুত্ব।

স্মার্টফোনের সকল ডাটা প্রসেস করার প্রসেসরের মাধ্যমেই সম্পন্ন হয়ে থাকে। প্রসেসর ভালো না খারাপ তা নির্ভর করে প্রসেসরের ক্লক স্পিড, কোর সংখ্যা ও আরো কয়েকটি বিষয়ের উপর। আগে আমরা শুধু কল করার জন্য মোবাইল ব্যবহার করতাম। এরপর যুক্ত হয় অনলাইন ব্রাউজিং।

কিন্তু এখনকার স্মার্টফোনগুলো শুধু কল কিংবা ব্রাউজিং করার মধ্যেই সীমাবদ্ধ নয়। এখন আরো অনেক কাজ আমরা মোবাইল দিয়ে করে থাকি। আর এজন্য শক্তিশালী প্রসেসরের দরকার। তাই মোবাইল কেনার সময় অবশ্যই প্রসেসরের বিষয়টি মাথার রাখবেন।

স্ক্রিন সাইজ বাছাই করুন

মোবাইল ফোন কেনার আগে স্ক্রিন সাইজ বাছাই করে নিন। অনেকে বলেন কোন ফোন ভালো? কোন মোবাইল সবচেয়ে ভালো? স্ক্রিনের ক্ষেত্রে সেটা আপনার পছন্দের উপর নির্ভর করে। আপনি বড় স্ক্রিনের মোবাইল বেছে নিলে ভিডিও দেখতে সুবিধা হবে। তবে আবার সেটা বহন করার ক্ষেত্রে ঝামেলা পোহাতে হয়। তাই আপনার পছন্দ অনুযায়ী স্ক্রিন সাইজ বাছাই করুন।

ফোনের ওজন

মোবাইল ফোন কেনার সময় ওজনের প্রতি খেয়াল রাখতে হবে। আপনার স্মার্টফোন খুব বেশি ভারী হয়ে গেলে বহন করা কষ্টসাধ্য হবে কিংবা ব্যবহার সাচ্ছন্দ্যের হবেনা।

তবে মনে রাখবেন, মোবাইল যত বড় হবে ওজনো তত বেশি হবে। তাছাড়া ব্যাটারির চার্জ ধারণ ক্ষমতা বেশি হলেও ব্যাটারির ওজন বেড়ে যায়। এক্ষেত্রে মোবাইলের ওজনো বাড়ে। তাই সব দিক বিবেচনা করে সবচেয়ে ভালো মোবাইল কিনুন।

আমাদের “ভালো মোবাইল চেনার উপায়” শীর্ষক আর্টিকেলটি পড়লেও মোবাইল সম্পর্কে ভাল ধারণা পাবেন।

মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে

মোবাইল কিনার আগে অবশ্যই মোবাইল ফোনের ডিসপ্লে এর মানের দিক চিন্তা করতে হবে। বাংলাদেশ প্রতিদিন তাদের রকটি আর্টিকেলে বলেছে, সবচেয়ে ভালো মানের ডিসপ্লে হচ্ছে ১০৮০ পি বা (১৯২০x১০৮০) পিক্সেল।

তবে ১০৮০ পি ডিসপ্লের মোবাইলের দাম খুব বেশি। তাই কেনার আগে বিভিন্ন কোণ থেকে ছবি বা ভিডিও কোয়ালিটি দেখে নিবেন। তবে নির্ধারিত মূল্যে ১০৮০ পি ডিসপ্লের মোবাইল কিনতে না পারলে ৭২০ পি মোবাইল কিনতে পারেন। এটির দাম তূলনামূলক কম।

মোবাইলের দাম

কেনার আগে আপনার মোবাইলের জন্য দাম ঠিক করুন। কত টাকা বাজেটের মধ্যে ভালো মোবাইল পাবেন? এই প্রশ্নের জবাবে আমি বলব বর্তমানে ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকায় খুব ভালো মানের মোবাইল পাওয়া যায়।

এমনকি ১৫ হাজার টাকার স্মার্টফোন গুলোতে গেমিং সহ অনেক লেটেস্ট মডেল এবং আপডেটেট ফিচারস পাবেন যেখানে অনায়াসে আপনি দৈনন্দিন কাজে ব্যবহার করতে পারবেন।

তাই আপনার বাজেট ১০,০০০ থেকে ২০,০০০ টাকা হলেই পর্যাপ্ত। কিন্তু আপনি চাইলে আরো বেশি বাজেট রাখতে পারেন।

স্যামসাং এর নতুন ফোন Samsung Galaxy S24 Ultra বাংলাদেশে দাম জানুন।

র‍্যাম বা RAM সম্পর্কে জানুন

র‍্যান্ডম অ্যাক্সেস মেমোরি (ইংরেজি: Random access memory), সংক্ষেপে র‍্যাম (RAM) হল এক ধরনের কম্পিউটারের উপাত্ত (ডাটা) সংরক্ষণের মাধ্যম।

র‍্যাম আপনার মোবাইলের স্পীড বাড়িয়ে দেয়। যত বেশি র‍্যাম তত স্পীড। তাই মোবাইল কেনার আগে অন্তত ২ জিবি র‍্যামের মোবাইল কেনার চেষ্টা করুন।

বর্তমানে স্মার্টফোন কোম্পানিগুলো ৩ জিবি ৪ জিবির মোবাইল বাজারে ছাড়ছে। তবে খুব বেশি র‍্যামের মোবাইল কিনে অযথা টাকা নষ্ট করে লাভ নেই। ৩ জিবি র‍্যাম হলেই আপনার স্মার্টফোনের জন্য তা পর্যাপ্ত।

রোম বা ROM

রম বা ROM (Read only Memory) হচ্ছে মোবাইলের ইন্টারনাল মেমরি। কেউ বা এটাকে সেট মেমরিও বলে। মোবাইলের রম খুব কম হলে সেট রান করতে সমস্যা হয়। তাই মোবাইল ফোনের ভালো স্পীড পেতে হলে র‍্যামের পাশা পাশি রমেরও দরকার আছে।

বাজারে ৮ জিবি, ১৬ জিবি, ৩২ জিবি, ৬৪ জিবি ১২৮ জিবি এমনকি ২৫৬ জিবি রমের মোবাইলো পাওয়া যায়। তবে ১৬ জিবির কম রমের মোবাইল না কিনাই ভালো।

মোবাইল ফোন থ্রি-জি নাকি ফোর-জি

বর্তমানে বেশ গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয় হচ্ছে থ্রি জ(3G) ও ফোর জি(4G)। ৩ জি হচ্ছে থার্ড জেনারেশন মোবাইল নেটওয়ার্ক (Third generation mobile network) আর ৪ জি হচ্ছে ফোর্থ জেনারেশন মোবাইল নেটওয়ার্ক (Forth generation mobile network)।

আপনার মোবাইল ফোনে ৩ জি সাপোর্ট করলে আপনি এক ধরণের ইন্টারনেট স্পীড পাবেন। আর ৪ জি থাকলে তার চেয়েও অনেক বেশি মানের ইন্টারনেট স্পীড পাবেন। আর ৫ জি হলেতো কথাই নেই।

ভালো ক্যামেরা ফোন দেখে নিন

বর্তমানে মোবাইল দিয়ে ছবি তোলা একটা ফ্যাশন হয়ে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন অনুষ্ঠানে আমরা ছবি তুলি বা ভিডিও করি। কেউবা মোবাইল দিয়ে ভিডিও করে ইউটিউব থে আয় করছে। তাই মোবাইলের ক্যামেরা কোয়ালিটি ভালো হওয়া চাই।

মোবাইল কেনার আগে মোবাইলের ক্যামেরার পিক্সেল দেখে নিবেন। প্রয়োজনে ২ -৩ কপি ছবি তুলে দেখে নিবে। ভিডিও করেও দেখতে পারেন।

ব্যাটারির চার্জ ধারণক্ষমতা

মোবাইল ফোন কেনার আগে ব্যাটারির ধারণকমহমতা সম্পর্কে জেনে নিন। ব্যাটারির চার্জ ধারণক্ষমতা যত বেশি হবে আপনার মোবাইল তত বেশিক্ষণ চার্জ ধরে রাখতে পারবে। তাই ভালো ব্যাটারি ব্যাক আপ পেতে চেষ্টা করবেন ৪,০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের উপরের ক্ষমতাসম্পন্ন ব্যাটারির মোবাইল কিনতে।

৪,০০০ মিলি অ্যাম্পিয়ারের ব্যাটারির মোবাইল দিয়ে আপনি নরমাল ব্যবহারে প্রায় ২ দিন চালাতে পারবেন। আর তার চেয়ে বেশি ক্ষমতার ব্যাটারি হলে আরো বেশি সময় চার্জ থাকবে।

অনলাইনে রিভিউ দেখে নিন

যে মোবাইলটি কিনতে চান তার সম্পর্কে অনলাইনে রিভিউ দেখে নিন। তাহলে যারা মোবাইলটি কিনে ব্যবহার করেছে আপনি তাদের অভিজ্ঞতা জানতে পারবেন। আর সহজেই মোবাইলটি সম্পর্কে আপনার ধারণা স্পষ্ট হয়ে যাবে।

ভালো ব্র‍্যান্ডের মোবাইল কিনুন

সব সময় চেষ্টা করবেন ভালো ব্র‍্যান্ডের আসল মোবাইল কিনতে। তাহলেই আপনি সেরা ফোনটি পাবেন। এজন্য অবশ্যই কোম্পানিগুলোর অনুমোদিত শো রুম (Show room) থেকে মোবাইল কিনুন। বাহিরের দোকান থেকে মোবাইল কিনলে নকল হওয়ার সম্ভাবনা আনুমানিক ২০-৪০%। তাই এরকম দোকান এড়িয়ে চলুন।

দাম একটু বেশি নিলেও শো রুম থেকেই মোবাইল কিনুন। চিন্তা করুন, আপনি ১২,০০০ টাকার মোবাইল কিনতে পারবেন। কিন্তু ৫০০ টাকা বাঁচাতে ফিয়ে নকল মোবাইল কিনলে ১২,০০০ টাকা পুরাই লস। তাই আপনি কি লস করতে চাইবেন?

কোন মোবাইল কোম্পানির ফোন ভালো

কোন মোবাইল কোম্পানির ফোন ভালো? এটা বলা মুশকিল। কারণ বিভিন্ন কোম্পানি বা ব্র‍্যান্ড আছে যাদের মোবাইল অনেক ভালো মানের।

তাই দুই একটির নাম বলা ঠিক নয়। অনেক মোবাইল কোম্পানির ফোন খুবই ভালো কোয়ালিটির। নিছে কিছু সচরাচর জনপ্রিয় মোবাইল ব্র‍্যান্ডের নাম দেওয়া হলো।

  • স্যামসাং
  • আইফোন
  • শাওমি
  • সিম্পনি
  • অপো
  • হুয়াওয়ে
  • ভিভো

এছাড়া মোবাইল কেনার আগে মোবাইল ফোন রেজিস্ট্রেশন সম্পর্কে জেনে নিন।

এই সম্পর্কিত ভিডিওটি দেখে নিতে পারেন

মোবাইল কেনার আগে করণীয়

7 thoughts on “২০২৪ সালে মোবাইল কেনার আগে যা জানা দরকার”

  1. ভাই ট্রাস্টওয়ালেট থেকে বিকাশে টাকা আনবো কীভাবে এ নিয়ে একটি আর্টিকেল লেখেন। কোনো নির্ভরযোগ্য সোর্স পাচ্ছি না যেখান থেকে বিকাশে টাকা আনবো।

    1. MD Habibur Rahman (Admin)

      কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ। আপনার বিষয়টি আমরা বিবেচনা করবো।

  2. Thanks.. আমার জেনে খুব উপকৃত হল। তাও একটি question আছে। মোবাইলের back ও front camera কত মেগাপিক্সেল হলে ভালো ছবি বা ভিডিও হবে???

    1. ইমেজ কোয়ালিটি শুধুমাত্র মেগাপিক্সেলের উপর নির্ভর করেনা। বিভিন্ন বিষয়ের উপর নির্ভর করে যেমনঃ সেন্সর। তাই এটি নির্দিষ্ট করে বলা সম্ভব নয়।

  3. আপনাদের এমন মন্তব্য আমাদের অনুপ্রাণিত করে। ধন্যবাদ সাথে থাকার জন্য।
    আশা কতি ভবিষ্যতে আপনাকে আমাদের ব্লগে পাবো।

  4. মোবাইল

    খুবই ভাল একটি লেখা। আমি লেখাটা পড়ে খুব আনন্দিত হলাম।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top